Bangladeshi recipe লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
Bangladeshi recipe লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

সোমবার, ২৫ জুলাই, ২০১৬

কিচেন সিঙ্ক ঝকঝকে রাখতে করণীয়

ranna banna o beauty tips
কিচেন সিঙ্ক ঝকঝকে রাখতে করণীয়
হাড়ি-পাতিল থেকে শুরু করে রান্নাঘরে ব্যবহৃত সবকিছুই কিচেন সিঙ্কে রেখেই পরিষ্কার করা হয়। অর্থাৎ রান্নাঘরের অধিকাংশ ধূলা-বালির ধকল সামলায় সিঙ্ক। দিনের অধিকাংশ সময়েই ভেজা থাকে সেটি। 
পানির সঙ্গে বিভিন্ন ভারি ধাতু এবং ক্ষারীয় রাসায়নিক পদার্থ মিশে থাকায় স্টেইনলেস স্টিলের তৈরি সিঙ্কে খুব সহজেই ময়লা জমে। যা পরবর্তীতে দাগে পরিণত হয়। নিত্য ব্যবহার্য সিঙ্কে কোনো দাগ পড়ার আগেই সতর্ক হোন। ঝকঝকে রাখতে প্রতিদিনই পরিষ্কার করুন সেটি। 
আপনার রান্নাঘরেই আছে- এমন উপাদান ব্যবহারের মাধ্যমে খুব সহজেই কিচেন সিঙ্ক পরিষ্কার করা যায়। আর সেই উপাদানটি হলো ভিনেগার। 
রান্নাঘরে থাকা বিভিন্ন পণ্যসহ ঘরের অনেক কিছু পরিষ্কারের কাজে ভালো ফল দেয় ভিনেগার। বিশেষ করে স্টেইনলেস স্টিলের উপর ভারি ধাতু বা ক্ষারীয় পানির প্রভাবে যে দাগ পড়ে- তা দূর করতেও বিশেষভাবে কাজ দেয় এই পণ্যটি। 

কিচেন সিঙ্ক পরিষ্কারে ভিনেগারের ব্যবহার : 
একটি পরিষ্কার কাপড় ভিনেগারে ভিজিয়ে নিন। পুরো সিঙ্কের ওপরটা একবার মুছে দিন। সিঙ্কের যে স্থানে বেশি ময়লা জমেছে- ভিনেগার ভেজা কাপড় দিয়ে সেই স্থানটি ঘণ্টাখানেক ঢেকে রাখুন। এরপর নরম স্পঞ্জ দিয়ে স্ক্রাব করে নিন। ময়লাটা সহজেই উঠে আসবে। এরপরও কিছু ময়লা থাকলে সেখানে ভিনেগারে ভেজানো কাপড়টি আরও ঘণ্টাখানেক দিয়ে রাখুন। 
এরপর আবার স্পঞ্জ দিয়ে স্ক্রাব করে নিন। কখনও নতুন স্পঞ্জ দিয়ে স্ক্রাব করবেন না। এতে স্টিলের ওপর স্ক্র্যাছ পড়তে পারে। সিঙ্ক পরিষ্কারের জন্য সব সময় নরম হয়ে যাওয়া স্পঞ্জ ব্যবহার করবেন। 

কিচেন সিঙ্ক পরিষ্কারের জন্য আরও কিছু টিপস: 
১. ভেজা সিঙ্কের ওপর বেকিং সোডা ছিটিয়ে দিন। এবার ব্রাশ দিয়ে ঘষে সেটাকে পেস্টের মতো ছড়িয়ে দিন। পেপার টাওয়েল ভিনেগারে ভিজিয়ে পুরো সিঙ্ক ঢেকে রাখুন ২০ মিনিট। তারপর সাবান পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন সিঙ্ক। 
২. সিঙ্কের ড্রেইনে খাবার আটকে গেলে তা সরাতে বেকিং সোডা এবং ভিনেগার ব্যবহার করা যাবে। আধা কাপ বেকিং সোডা ড্রেইনে ঢেলে দিন। এরপর এক কাপ ভিনেগার ঢালুন। মিনিট দশেক বুদবুদের পর চার কাপ গরম পানি ঢেলে দিন। সিঙ্ক খুলে যাবে। প্রতি মাসে একবার এই কাজটি করলে ড্রেইন পরিষ্কার থাকবে। 
৩. ভিনেগার ও বেকিং সোডা দিয়ে পরিষ্কারের পর লেবু বা কমলার খোসা দিয়ে পুরো সিঙ্ক মুছে নিন। এতে মিষ্টি সুগন্ধ ছড়াবে। 
৪. সিঙ্ক ঝকঝকে রাখতে পেপার টাওয়েলে অলিভ অয়েল নিয়ে সিঙ্ক মুছে নিতে পারেন। 

মঙ্গলবার, ২৮ জুন, ২০১৬

খুব সহজে ঝটপট তৈরি করে ফেলুন জিলাপি

ranna banna o beauty tips
খুব সহজে ঝটপট তৈরি করে ফেলুন জিলাপি
ইফতারে পরিচিত একটি খাবার হল জিলাপি। প্রায় সব বাসাতে ইফতারে জিলাপি রাখা হয়। ঝামেলার কারণে জিলাপি তৈরি করতে জানলেও অনেকে তৈরি করতে চান না। এইবার খুব সহজে তৈরি করে নিতে পারবেন জিলাপি। ঝটপট কম সময়ে ইফতারে তৈরি করে নিন মজাদার জিলাপি।

উপকরণ:

সিরা তৈরির জন্য

৩ কাপ পানি
৩ কাপ চিনি
৮-১০টি জাফরান
২-৩ ফোঁটা খাওয়ার রং
জিলাপির ব্যাটার তৈরির জন্য

১ কাপ ময়দা
১/২ চা চামচ বেকিং পাউডার
২ টেবিল চামচ ঘন টকদই
পানি
তেল
প্রণালী:

১। প্রথমে চিনির সিরা তৈরি করার জন্য পানি, চিনি এবং জাফরান মিশিয়ে নিন।

২। উচ্চ তাপে সিরা জ্বাল দিন। যেন চিনি সম্পূর্ণভাবে গলে যায়। চিনির সিরাটি যেন পাতলা না হয়, কিছুটা ঘন থাকে সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।

৩। চিনির সিরা ঘন হয়ে আসলে এতে খাবারের রং মিশিয়ে নামিয়ে ফেলুন।

৪। এবার একটি পাত্রে ময়দা, বেকিং পাউডার এবং টকদই একসাথে মেশান।

৫। এরসাথে অল্প পরিমাণ পানি মিশিয়ে কিছুটা ঘন করুন (ভিডিও অনুযায়ী)। ব্যাটার খুব বেশি পাতলা অথবা ঘন যেন না হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখবেন।

৬। এবার মাঝারি আঁচে চুলায় তেল গরম করতে দিন। তেল যেন খুব বেশি গরম না হয়।

৭। কেচাপের বোতলে জিলাপির মিশ্রণটি ঢেলে নিন।

৮। তারপর গোল গোল (ভিডিও অনুযায়ী) করে জিলাপি তেলে দিন।

৯। বাদামী রং হয়ে আসলে তেল থেকে নামিয়ে সাথে সাথে গরম চিনির সিরায় দিয়ে দিন।

১০। এক মিনিট চিনির সিরায় রেখে নামিয়ে ফেলুন।

১১। ব্যস তৈরি হয়ে গেল মজাদার জিলাপি।

বুধবার, ২ মার্চ, ২০১৬

ঝাল ঝাল স্বাদে "মাশরুম মাসালা"

ranna banna o beauty tips
ঝাল ঝাল স্বাদে "মাশরুম মাসালা"
প্রচুর প্রোটিন এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরা স্বাস্থ্যকর একটা খাবার মাশরুম। কিন্তু সাধারণ স্যুপ বা পাকোড়া ছাড়া মাশরুম কী করে রান্না করতে হয় তা অনেকেই জানেন না। আর দেশি খাবারের মতো করে রান্না করা যায় না বলে অনেকেই আগ্রহ দেখান না। আজ দেখে নিন মাশরুম দিয়ে তৈরি ঝাল ঝাল একটা সবজি রেসিপি। একদম দেখি খাবারের মতোই কাঁচামরিচ এবং মশলা দিয়ে রান্না করে ফেলতে পারবেন আপনিও। দেখে নিন সহজ রেসিপিটি।

উপকরণ

- ২৫০ গ্রাম মাশরুম, মোটা করে স্লাইস করা
- সিকি চা চামচ সরিষা
- আধা কাপ টমেটো পিউরি
- ১টা মাঝারি পিঁয়াজ, মিহি কুচি করা
- ২ চা চামচ ধনে গুঁড়ো
- ৪টা অথবা স্বাদমতো কাঁচামরিচ, মাঝখান থেকে চেরা
- লবণ স্বাদমতো
- ১ চা চামচ জিরা
- কয়েকটা কারী পাতা
- ১ চা চামচ জিরা গুরপ
- ১ চা চামচ গরম মশলা
- ২ চা চামচ অথবা স্বাদমতো মরিচ গুঁড়ো
- সিকি চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
- ৩ টেবিল চামচ তেল
- ১টা কিউব করা ক্যাপসিকাম
- ২ টেবিল চামচ কুচি করা ধনেপাতা
- ২ চা চামচ আদা-রসুন বাটা
- লেবুর রস অল্প
- গোলমরিচ গুঁড়ো স্বাদমতো
- ৩টা রসুনের কোয়া কুচি
- ১ টেবিল চামচ মাখন

প্রণালী

১) একটা প্যান গরম করে এতে দিন দুই টেবিল চামচ তেল। তেল গরম হয়ে এলে এতে দিন সিকি চা চামচ সরিষা। সরিষা ফুটতে শুরু করলে এতে জিরা দিয়ে দিন। এরপর দিন ৪-৫টা কারী পাতা, কাঁচামরিচ, হলুদ গুঁড়ো এবং পিঁয়াজ কুচি। এর ওপর দিন আদা-রসুন বাটা এবগ্ন অল্প করে লবণ। এগুলোকে কষে নিন যতক্ষণ না আদা-রসুন বাটা ভালো করে রান্না হয়ে যায় এবং কাঁচা গন্ধটা চলে যায়। ৫ মিনিটের মতো লাগতে পারে।
২) এই মশলার মাঝে দিন জিরা গুঁড়ো, গরম মশলা গুঁড়ো, ধনে গুঁড়ো এবং মরিচ গুঁড়ো। একই সাথে দিয়ে দিন ক্যাপসিকাম এবং টমেটো পিউরি। ভালো করে মিশিয়ে নিন। কিছুক্ষণ পর দিয়ে দিতে পারেন মাশরুমগুলোও। ভালো করে নেড়ে নিন যাতে মাশরুম এবং ক্যাপসিকামে সব মশলা মেখে যায়। ঢেকে রান্না হতে দিন।
৩) মাশরুম এবং ক্যাপসিকাম রান্না হয়ে যাবে ৫ মিনিটের মাঝে। এ সময়ে লবণ চেখে দেখুন। খুব কম আঁচে চুলায় রাখুন তরকারিটা।
৪) এ সময়ে তৈরি করে নিন বাগার দেবার কিছু উপকরণ। ছোট একটা প্যানে মাখন গলিয়ে নিন। গলে গেলে এতে কয়েকটা কাঁচামরিচ, রসুনের কোয়া দিয়ে দিন। সুন্দর একটা ফ্লেভার উঠলে কারী পাতা, ধনেপাতা কুচি, লবণ এবং গোলমরিচ দিয়ে দিন। একটু নেড়েচেড়ে সুগন্ধ উঠলে বুঝবেন এটা তৈরি।
৫) এবার কম আঁচে রাখা মাশরুমের তরকারীর ওপরে এটা ঢেলে মিশিয়ে নিন। নামানোর আগে ওপরে দিয়ে দিতে পারেন টাটকা লেবুর রস।
তৈরি হয়ে গেলো মাশরুম মাসালা। একে পরিবেশন করতে পারেন রুটি, পরোটা এবং নানের সাথে।
রান্নার পুরো প্রণালী টি ভালভাবে দেখতে নীচের ভিডিও টি দেখতে পারেন 

স্পঞ্জ রসগোল্লা

ranna banna o beauty tips
স্পঞ্জ রসগোল্লা
বাঙালি মাত্রই “মিষ্টি” খেতে ভালোবাসে। আর মিষ্টির নাম শুনলে চোখের সামনে ভেসে উঠে গোল গোল রসে টুই টুম্বর রসগোল্লা। ডায়াবেটিসের কারণে অনেকেই রসগোল্লা খেতে পারেন না। আর তাদের জন্য রয়েছে স্পঞ্জ রসগোল্লা। একটু হালকা মিষ্টি বলে সকলেই এটা খেতে ভালোবাসেন। বাসায় যতই চেষ্টা করেন না কেন দোকানের মত স্পঞ্জ রসগোল্লা কেন জানি হতে চায় না। দোকানের স্পঞ্জ মিষ্টির রহস্যটা তাহলে কি? আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক দোকানের স্পঞ্জ মিষ্টির রহস্যটি।

উপকরণ:

১ লিটার দুধ
২ কাপ চিনি
২-৩ টেবিল চামচ লেবুর রস

প্রণালী:

১। চুলায় দুধ গরম করতে দিন। গরম করার সময় বার বার নাড়তে থাকুন।
২। লেবুর রসের সাথে ২ টেবিল চামচ পানি মিশিয়ে সেটি দুধে দিয়ে দিন।
৩। দুধ ফেটে ছানা হয়ে গেলে একটি পাতলা সুতির কাপড়ে পানি ঢেলে ছেঁকে নিন।
৪। এবার ঠান্ডা পানি দিয়ে ছানা ধুয়ে ফেলুন। এটি শুধু ছানাকে নরম করবে না, লেবুর ময়লাও দূর করে দেবে।
৫। এবার ছানা থেকে ভাল করে পানি বের করে নিন। আরও ভাল করে পানি বের করার জন্য ৩০ মিনিট কাপড়টি পেঁচিয়ে ঝুলিয়ে রাখুন। লক্ষ্য রাখবেন ছানা যেন খুব বেশি ড্রাই না হয়ে যায়।
৬। এখন ১০ কাপ পানিতে দুই কাপ চিনি দিয়ে সিরা তৈরি করে নিন।
৭। ছানা কাপড় থেকে বের করে নিয়ে ভাল করে মথে নিন।
৮। লক্ষ্য রাখবেন ছানাতে যেন পানি না থাকে আবার খুব বেশি ড্রাইও যেন না হয়ে যায়।
৯। এবার ছানাগুলো দিয়ে ছোট ছোট রসগোল্লা তৈরি করে নিন।
১০। চিনির সিরা বলক আসলে এতে রসগোল্লাগুলো দিয়ে দিন।
১১। চিনির সিরা প্রেসারে কুকারে করলে উচ্চ তাপে ১৫ মিনিট সময় ঠিক করে নিন। ৫ মিনিট পর ঢাকনা খুলে নাড়া দিন। তারপর আবার ঢাকনা দিয়ে দিন।
১২। ১৫ মিনিট পর রসগোল্লাগুলো রসসহ একটি পাত্রে ঢেলে দিন।
১৩। এভাবে ৬ থেকে ৭ ঘন্টা রেখে দিন।
১৪। ৬-৭ ঘন্টা পর তৈরি হয়ে যাবে নরম নরম স্পঞ্জ রসগোল্লা।
রেছিপি টি ভালভাবে দেখতে নীচের ভিডিও টি ভালভাবে দেখতে পারেন 


শিখে নিন মহারাষ্ট্রের এই টমেটো রেসিপিটি

ranna banna o beauty tips
শিখে নিন মহারাষ্ট্রের এই টমেটো রেসিপিটি
শীত শেষ এই সময় টমেটো কিছুটা সস্তা এবং সহজলভ্য। টমেটো কেচাপ, টমেটো চাটনি, টমেটোর টক তৈরির সবচেয়ে ভাল সময় এখন। অনেকেই টমেটো কেচাপ তৈরি করে সংরক্ষণ করে থাকে। এই গরমে  ভাতের সাথে কোন টক জাতীয় খাবার থাকলে খেতে দারুন লাগে। টমেটোর টক অনেকেই অনেকভাবে রান্না করে থাকেন। সঞ্জীব কাপুরের এই টমেটোর টকের একটি ভিন্ন রেসিপি দিয়েছেন। সাধারণত মহারাষ্ট্রে এই রান্নাটি করা হয়ে থাকে।  আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক মহারাষ্ট্রের এই  রেসিপিটি।

উপকরণ:
  • ৪টি সিদ্ধ টমেটো
  • ৮-১০ ধনেপাতা
  • ৭-৮টি রসুনের কোয়া
  • ১-২টি কাঁচা মরিচ
  • ১ টেবিল চামচ ঘি
  • ১ চা চামচ সরিষা
  • ১/৪ চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
  • ১ ইঞ্চি আদা
  • ১ চা চামচ জিরা
  • ১ চিমটি হিং
  • ৭-৯ টি কারি পাতা
  • ১ টেবিল চামচ চিনি
  • লবণ স্বাদমত
প্রণালী:
১। প্রথমে ধনেপাতা, রসুনের কোয়া, আদা, কাঁচা মরিচ এবং কিছু পানি দিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন।
২। এবার সিদ্ধ টমেটো ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন। টমেটো ছেঁকে পিউরি আলদা করে রাখুন।
৩। তারপর টমেটো পিউরি, ধনেপাতা, রসুনের মিশ্রণ এবং পানি দিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
৪। এখন একটি নন-স্টিক প্যানে ঘি দিয়ে দিন। এতে আস্ত সরিষা দিয়ে নাড়ুন।
৫। তারপর এতে জিরা, কারি পাতা, হিং দিয়ে দিন।
৬। এরপর এতে টমেটোর মিশ্রণটি ঢেলে দিন। কিছুক্ষণ পর এতে চিনি এবং লবণ দিয়ে দিন।
৭। চুলার আঁচ কমিয়ে ঢাকনা দিয়ে ঢেকে ৫ থেকে ৭ মিনিট জ্বাল দিন।  
৮। পাত্রে ঢেকে পরিবেশন করুন মজাদার টমেটো সার।
রেছিপি টি ভালভাবে তৈরি করতে নীচের ভিডিও টি দেখতে পারেন 

রবিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৬

তৈরি করে ফেলুন একেবারেই নতুন এই ডিমের স্ন্যাক্স

ranna banna o beauty tips
ডিমের স্ন্যাক্স
ডিম এমন একটা খাবার যেটা বিভিন্ন রূপে, বিভিন্ন উপকরণের সাথে খাওয়া যায় এবং এতে স্বাদ আরও বাড়ে। ডিমের ডেভিল কখনো খেয়েছেন কী? না খেয়ে থাকলে দেরি না করে তৈরি করে ফেলুন মাছের কিমা দিয়ে তৈরি ডিমের ডেভিল। হ্যাঁ, মাছ এবং ডিম দিয়েই তৈরি হবে স্বাস্থ্যকর এই স্ন্যাক্স। দেখে নিন রেসিপি এবং ছবি।
উপকরণ

- ৪০০ গ্রাম ভেটকি অথবা অন্য কোন কাঁটাছাড়া মাছ
- ৩টা আলু সেদ্ধ করে ভর্তা করা
- ১ কাপ পিঁয়াজ কুচি
- ২ টেবিল চামচ আদা-রসুন বাটা
- আধা কাপ ধনেপাতা কুচি
- ৫টা হার্ড বয়েল করা ডিম
- আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
- মরিচ গুঁড়ো স্বাদমতো
- ১ চা চামচ গরম মশলা গুঁড়ো
- ২ চা চামচ জিরা গুঁড়ো
- ৩টা শুকনো মরিচ ভেঙ্গে নেওয়া
- ১ কাপ বেসন
- ২ কাপ ব্রেড ক্রাম্ব
- ১ টেবিল চামচ চিনি
- লবণ স্বাদমতো
- তেল ভাজার জন্য
এই রেসিপির জন্য আপনি ভেটকি মাছ ছাড়াও অন্য মাছ ব্যবহার করতে পারেন তবে তার জন্য মাছের কাঁটা ছাড়িয়ে নিতে হবে।
প্রণালী

১) নন-স্টিক প্যানে তেল গরম করে নিন। এপিঠ-ওপিঠ করে ভেজে নিন মাছের টুকরোগুলো। এরপর চামচ দিয়ে ভেঙ্গে নিন মাছ। এরপর ভাজা ভাজা হয়ে গেলে মাছটা নামিয়ে নিন। এখন লবণ দেবেন না।
২) ওই একই প্যানে কিছুটা তেল গরম করে নিন। এতে পিঁয়াজ কুচি, আদা-রসুন বাটা, শুকনো মরিচ, চিনি, লবণ, হলুদ, জিরা এবং মরিচ গুঁড়ো দিন। ভালো করে মিশিয়ে ভুনে নিন যতক্ষণ না পিঁয়াজ বাদামি হয়ে আসে। এর মাঝে ভাজা মাছটুকু দিয়ে মিশিয়ে নিন।

শুক্রবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৫

সবজির এই অসাধারণ স্বাদ আপনি আগে কখনো পান নি!

ranna banna o beauty tips
সবজি তরকারি
সায়মা সুলতানার অসাধারণ ছবিতে দেখুন। যদি বলি প্রচ্ছদের এই দারুণ দেখতে তরকারিটি কেবলই সবজি দিয়ে তৈরি? হ্যাঁ, এই তরকারির মূল উপাদান হচ্ছে টমেটো, মটরশুঁটি ও নারিকেল। কী, বিশ্বাস হচ্ছে না? তাহলে চলুন, জেনে নেবেন  অনবদ্য সেই রেসিপিটি।

 যা লাগবে
টমেটো টুকরা (হাফ করে কাটা,ছোট হলে আস্ত ) ২ কাপ
নারকেল বাটা ২ টেবল চামচ
মটরশুটি ১ কাপ
পেঁয়াজ বাটা ২ টেবল চামচ
আদা বাটা ১ চা চামচ
হলুদ গুঁড়ো হাফ চা চামচ
মরিচ গুঁড়ো ২ চা চামচ ( কম বেশি করা যাবে)
ধনিয়া গুঁড়ো হাফ চা চামচ
জিরা গুঁড়ো হাফ চা চামচ
কাসুরি মেথি / শুকনা মেথি পাতা গুঁড়ো ১ চা চামচ
আস্ত সরিষা হাফ চা চামচ
নারকেল দুধ হাফ কাপ
তেল ৩ টেবল চামচ
ধনিয়া পাতা মিহি কুচি ২ টেবল চামচ
চিনি ১ চা চামচ
ভাজা শুকনা মরিচ কয়েকটা ( না দিলেও হবে)
লবণ স্বাদমত

প্রণালি

    -প্রথমে প্যানে তেল দিয়ে তেল গরম হলে এতে আস্ত সরিষা দিন।
    - ফুটে উঠলে এতে বাটা মশলা দিন হালকা নাড়াচাড়া করে এতে সব গুঁড়ো মশলা দিয়ে সাথে নারকেল দুধ দিয়ে মশলা কষিয়ে নিন।
    -এখন এই কষানো মসলাতে টুকরা করা টমেটো, নারিকেল বাটা, কাসুরি মেথি, চিনি ,লবণ আর হাফ কাপ পানি দিয়ে নেড়ে ঢাকনা লাগিয়ে মিডিয়াম আঁচে রান্না করুন ১০ থেকে ১২ মিনিট ।
    -এবার এতে মটরশুটি আর ধনিয়া পাতা কুচি দিয়ে রান্না করুন আরো ১২ মিনিট, টমেটো নরম হয়ে ঝোল হালকা ঘন হলে নামিয়ে নিন।
    - আর নামানোর আগে কয়েকটা ভাজা শুকনা মরিচ দিয়ে দিন ( না দিলেও হবে)

 

Copyright @ 2013 রান্না-বাণ্ণা ও বিউটি টিপস.