সোমবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৫

২০ মিনিটে তৈরি করে ফেলুন খাস চাইনিজ ডিশ জেনারেল সো চিকেন

ranna banna o beauty tips
জেনারেল সো চিকেন
এক চাইনিজ জেনারেল, সো সুংটাং এর নামের সাথে মিল রেখে এই খাবারের নাম। অদ্ভুত ব্যাপার হলো, সেই জেনারেল নিজে কখনোই এই খাবারটি খাননি! চীনের হুনান প্রদেশ থেকে উঠে আসা এই খাবারটি চাইনিজ ডিশ হিসেবে বিশ্বের অনেক দেশেই প্রসিদ্ধ। আপনিও মাত্র ২০ মিনিটেই তৈরি করে ফেলতে পারবেন সহজ এই খাবারটি। চলুন, জেনে নেই এর রেসিপি।
উপকরণ:

    -   ৪৫০ গ্রাম হাড় ছাড়া মুরগীর পায়ের মাংস, কিউব করে কাটা
    -   ডিপ ফ্রাই করার জন্য তেল
    -   লবণ স্বাদমতো
    -   গোলমরিচ গুঁড়ো স্বাদমতো
    -   ১টা ডিম
    -   ১ টেবিল চামচ ময়দা
    -   ২ টেবিল চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার
    -   ২টা পিঁয়াজকলি এবং তার সাথে ছোট পিঁয়াজ
    -   ১ টেবিল চামচ তিলের তেল
    -   ১ চা চামচ আদা মিহি কুচি
    -   ১ টেবিল চামচ রসুন কুচি
    -   ১ টেবিল চামচ অয়েস্টার সস
    -   ১ টেবিল চামচ টমেটো কেচাপ
    -   ১ চা চামচ সয়া সস
    -   আধা চা চামচ চিনি
    -   ১ চা চামচ ভিনেগার

প্রণালী

১) প্যানে তেল গরম করে নিন।

২) একটা বোলে মুরগীর মাংস নিন। এতে লবণ, গোলমরিচ গুঁড়ো এবং ডিম দিয়ে মিশিয়ে ফেলুন। এতে ময়দা এবং কর্ন ফ্লাওয়ার দিয়ে ভালো করে মেখে নিন।

৩) তেলে এই মুরগী ডিপ ফ্রাই করে নিন। মুচমুচে সোনালি হয়ে এলে উঠিয়ে নিন।

৪) পিঁয়াজকলির পিঁয়াজটা মিহি করে কুচিয়ে নিন।

৫) সস তৈরির জন্য একটা নন-স্টিক প্যানে গরম করে নিন তিলের তেল। এতে পিঁয়াজ কুচিটা দিয়ে সাঁতলে নিন মিনিটখানেক। আদা দিয়ে আরও কিছুক্ষণ নেড়ে নিন। এরপর রসুন দিয়ে ভেজে নিন যতক্ষণ না রসুনটা সোনালি হয়ে আসে।
৬) প্যানে ফ্রাইড চিকেনটা দিয়ে দিন এবং টস করে নিন। এতে অয়েস্টার সস, টমেটো কেচাপ, সয়া সস, লবণ, গোলমরিচ গুঁড়ো এবং চিনি দিয়ে টস করে মিশিয়ে নিন।

৭) ভিনেগার দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এক মিনিট রান্না করুন। ওপরে পিঁয়াজকলি কুচি দিয়ে নামিয়ে নিন।

ভাতের পাতে ৬ রকমের ভর্তা

ranna banna o beauty tips
ভাতের পাতে ৬ রকমের ভর্তা
গরম ভাতের পাতে হরেক রকমের ভর্তা- শুনেই জিভে পানি চলে আসে, তাই না? ৬টি দারুণ ভর্তার রেসিপি নিয়ে আজ এসেছনে নদী সিনা । এই ভর্তাগুলো সুস্বাদু তো বটেই, সাথে স্বাস্থ্যকরও। চলুন, জেনে নিই রেসিপি।
১.কালোজিরা ভর্তাঃ

উপকরণঃ কালোজিরা সিকি কাপ, রসুনের কোয়া ১ টেবিল-চামচ, কাঁচামরিচ ৩-৪টি, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল-চামচ, লবণ পরিমাণমতো, সরিষার তেল ১ টেবিল-চামচ।

প্রণালীঃ রসুন, পেঁয়াজ, কাঁচামরিচ প্যানে টেলে নিতে হবে। তেল বাদে সব উপকরণ পাটায় বেটে তেল দিয়ে মাখিয়ে ভর্তা করতে হবে।

২.টমেটো ভর্তাঃ

উপকরণঃ টমেটো আধা কেজি, কাঁচা মরিচ ৫/৬টি, লবণ পরিমাণ মতো, পিঁয়াজ কুচি সিকি কাপ, ধনে পাতা কুচি সিকি কাপ, সরিষার টেল স্বাদ অনুযায়ী।

প্রণালীঃ টমেটো ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে নিন। চুলায় ফ্রাই প্যানে টমেটোগুলি দিয়ে ঢেকে দিন অল্প আঁচে। ১০/১৫ মিনিট পর উটিয়ে দিন। টমেটো সিদ্ধ হয়ে গেলে প্যান থেকে নামিয়ে নিন। এবার টমেটোগুলির খোসা ছাড়িয়ে নিন। পাত্রে পিঁয়াজ কুচি, কাঁচামরিচ কুচি, ধনে পাতা কুচি নিন। হাতে মেখে টমেটোগুলি তার সাথে মিশিয়ে ভর্তা করে নিন। তেল যোগ করুন। তৈরি হয়ে গেল চমৎকার টমেটো ভর্তা।

৩.লাউপাতা /কুমড়া পাতা ভর্তাঃ

উপকরণঃ কচি লাউপাতা/কুমড়া পাতা ১৫/২০টি, চিংড়ি ১/২ কাপ ছোট, পেঁয়াজ ১/৪ কাপ, কাঁচামরিচ যে যেমন ঝাল খাবেন , রসুন ১ টেবিল চামচ ,লবণ সাদমত, সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ।

প্রণালীঃ লাউপাতা ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। এইবার বাকি সব দিয়ে প্যানে একটু নেড়ে পানি শুকিয়ে নিন। পানি শুকিয়ে গেলে পেস্ট করে নিন। সব শেষে সরিষার তেল মেখে পরিবেশন করুন।

৪. বেগুন ভর্তাঃ

উপকরণঃ বেগুন - ৪০০ গ্রাম, সরিষার তেল - ১ টেবিল চামচ,পেঁয়াজ কুচি - ১/৪ কাপ,কাঁচামরিচ - ৪-৫ টা (কুচি করে দিতে পারেন অথবা হাল্কা করে টেলে নিয়ে ভর্তা করে দিতে পারেন),ধনিয়াপাতা কুচি- ২ টেবিল চামচ (ইচ্ছা),লবণ- ১ চা চামচ অথবা পছন্দমত।

প্রণালীঃ বেগুন নরম হওয়া পর্যন্ত পুড়িয়ে নিন। বেগুন পোড়া হয়ে গেলে বেগুনটা ঠান্ডা হতে দিন। তারপর চামড়া আস্তে আস্তে ছাড়িয়ে নিয়ে ভাল করে ভর্তা করে নিন। তারপর পেঁয়াজকুচি, মরিচকুচি, লবণ ও ধনিয়াপাতাকুচি ভাল করে মিশিয়ে নিয়ে গরম ভাতের সাথে পরিবেশন করুন।

৫. সবজির ভর্তাঃ

উপকরণঃ আলু ২টি, মিষ্টি কুমড়া আধা কাপ, ফুল কপি ১ কাপ, ব্রকলি ১ কাপ, বরবটি ১ কাপ,গাজর ১/২ কাপ , লবণ পরিমাণমতো, সরিষার তেল ১ টেবিল চামচ, কাঁচা মরিচ/শুকনা মরিচ ভাজা ১ টেবিল চামচ, পেঁয়াজ কুচি সিকি কাপ, ধনেপাতা কুচি ৪ টেবিল চামচ।

প্রণালীঃ সব সবজি চারকোনা করে কেটে নিন। সব সবজি সামান্য লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে নিন।
এরপর সবজিগুলো একসঙ্গে ভর্তা করে সরিষার তেল, কাঁচা মরিচ কুচি, পেঁয়াজ কুচি ও ধনেপাতা কুচি দিয়ে মেখে গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

৬.পালংশাক ভর্তাঃ

উপকরণঃ পালংশাক ২০০ গ্রাম , কাঁচা মরিচ/ শুকনা মরিচ ভাজা ৫ থেকে ৬ টি পেয়াজ কুচি ২ টেবিল চামচ। লবণ ও সরিষার তেল -নিজের পছন্দ মত।

প্রনালীঃ প্রথমে পালংশাক ভাল করে ধুয়ে বড় করে কেটে যে কোন পাত্রে সিদ্ধ করে নিন। শাক সিদ্ধ হয়ে গেলে পেয়াজ কুচি, মরিচ ও লবণ হাত দিয়ে চেটকিয়ে মিহি করুন। তারপর সরিষার তেল দিয়ে মাখিয়ে পরিবেশন করুন। শীতের দিনে গরম গরম ভাতের সাথে শাক ভর্তা অনেক সুস্বাদু লাগে।

নাস্তায় মুখরোচক ফিশ শাসলিক

ranna banna o beauty tips
ফিশ শাসলিক
পুষ্টিগুণঃ

মাছে আছে প্রাণীজ প্রোটিন। মাছের প্রোটিন দেহ গঠনে সাহায্য করে। এছাড়া মাছের তেলে উপকারী ফ্যাট আছে। আছে সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ভিটামিন বি-৬,ভিটামিন বি-১২ ও আয়রন।

উপকরণঃ

- কাঁটা ছাড়া মাছের পিঠের অংশ ৫০০ গ্রাম
(যে কোনো কাঁটা ছাড়া নরম মাছ হলে ভালো। সামুদ্রিক মাছেও চমৎকার হয়)
- আদা বাটা ১ টেবিল চামচ
- রসুন বাটা আধা চা-চামচ
- জিরা গুঁড়া আধা চা-চামচ
- মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ
- গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ
- লবণ পরিমাণমতো
- টমেটো সস ১ টেবিল চামচ
- ওয়েস্টার সস ১ চা-চামচ
- ফিশ সস ১ চা-চামচ
- চিলি সস ১ চা-চামচ
- লেবুর রস এক টেবিল চামচ
- সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ (মাখানোর জন্য)
- পেঁয়াজ ভাজে ভাজে খোলা খোলা আধা কাপ
- কাঁচামরিচ আস্ত ৮-১০টি,
- গাজর স্লাইস আধা কাপ,
- সবুজ ক্যাপসিকাম ১টি,
- টমেটো ৩টি।
- শাসলিকের কাঠি প্রয়োজনমত
- ভাজার জন্য তেল

প্রণালীঃ

- কাঁটাছাড়া বড় মাছের পিঠের অংশ আধা ইঞ্চি কিউব করে কেটে নিন।ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে সব মসলা মিশিয়ে ৪০-৫০ মিনিট রেখে দিন।

- এবার মাছের সঙ্গে খোলা পেয়াজ, কাঁচা মরিচ, গাজর স্লাইস ও টমেটো মেখে নিতে হবে।

- এরপর শাসলিক কাঠিতে একে একে সব গেঁথে নিতে হবে।

- ফ্রাইপ্যানে সামান্য তেল দিয়ে গরম হলে কাঠি গুলো বিছিয়ে দিতে হবে।

- একদিক হয়ে গেলে উল্টে দিতে হবে।

- মাঝে মাঝে মসলা ব্রাশ করে দিতে হবে।

- হালকা পোড়া বাদামি রং হলে নামিয়ে ফেলতে হবে।

- সসের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার ফিশ শাসলিক।
বলাই বাহুল্য যে খাবার আয়োজনে শাসলিক একটি অত্যন্ত আকর্ষনীয় খাবার। আমরা প্রায় সবাই চিকেন শাসলিক খেয়েছি। কিন্তু মাছ দিয়েও যে শাসলিক করা যায় তা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। বিকেলের নাস্তা হিসেবে ফিশ শাসলিক বেশ পুষ্টিকর, সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খাবার হতে পারে। আসুন জেনে নেয়া কাজ ফিশ শাসলিকের পুষ্টিগুণ ও রেসিপি।

রবিবার, ৬ ডিসেম্বর, ২০১৫

দই ফুচকা

দই ফুচকা
ফুচকা উপকরণ ও প্রস্তুত প্রণালী :
ময়দা ১ কাপ, সুজি ১/২কাপ, তালমাখনা ১ চা চামচ (মসলার দোকানে পাওয়া যায়), লবণ, পানি এক সঙ্গে মাখিয়ে ডো তৈরী করুন। এবার রুটির মতো বেলে বিস্কিট কাটার, গ্লাস অথবা বয়ামের মুখ দিয়ে ফুচকার আকৃতি করে কেটে নিন। গরম ডুবো তেলে ফুচকাগুলো ছেড়ে দিন। ফুলে উঠে লালচে হয়ে এলে নামিয়ে ফেলুন।

পুরের উপকরণ ও প্রস্তুত প্রণালীঃ
দুই কাপ পরিমান সেদ্ধ আলু নিতে হবে। এরপর দুই টেবিল চামচ আস্ত ধনে, দুই টেবিল চামচ জিরা ও এক টেবিল চামচ গোলমরিচ একসঙ্গে শুকনা তাওয়ায় নিয়ে ভাজতে হবে এবং ঠান্ডা হলে গুঁড়া করে নিতে হবে। এরপর সেদ্ধ আলুর ভেতর এগুলো দিয়ে মাখাতে হবে।

দইয়ের সসের উপকরণ ও প্রস্তুত প্রণালীঃ
দই দুই কাপ, লবণ ১ চা চামচ, চিনি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি ১/২ কাপ (খুব মিহি কুচি) একসঙ্গে ফেটে নিতে হবে।

দই ফুচকা প্রস্তুত প্রণালীঃ
প্রতিটি ফুচকার উপরে কিছুটা ভেঙ্গে নিন। এরপর ভাঙ্গা অংশে পুর ঢুকিয়ে নিন। এরপর ফুচকার উপর দইয়ের সস দিয়ে দিন। এবার দইয়ের উপর পুদিনা কুচি, কাঁচা মরিচ কুচি ও ভাজা জিরা গুড়া দিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার দই ফুচকা।

সবজি চিকেন

ranna banna o beauty tips
সবজি চিকেন
প্রয়োজনীয় উপকরণ:

চিকেন কিমা ৫০০ গ্রাম, পিঁয়াজ কুচি ২ কাপ, ক্যাপসিকাম কুচি ২ কাপ, ব্রোকলি কুচি ২ কাপ, ঢেঁড়শ কুচি ২ কাপ, লবণ পরিমাণমতো, এলাচ গুঁড়া আধা চা চামচ, জিরা গুড়া আধা চা চামচ, আদা-রসুন বাটা ১ চা চামচ, কাঁচা মরিচ কাটা ৬ টি, তেল ২ টেবিল চামচ, রসুন কাটা ২ টেবিল চামচ, সয়াসস ১ টেবিল চামচ, লেবুর রস ১ টেবিল চামচ।



প্রস্তুত প্রণালী:

চিকেন কিমাতে লেবুর রস, লবণ, আদা, রসুন বাটা মিশিয়ে আধাঘণ্টা রেখে দিতে হবে। একটি প্যানে গরম তেলে রসুন দিয়ে বাদামী করে ভাজতে হবে। এবার চিকেনে সয়াসস মিশিয়ে ভাজতে থাকুন। মাঝারি আঁচে মিনিট পাঁচেক ভাজার পর সব সবজি, কাঁচা মরিচ, দিয়ে ঢেকে রাখুন। দশ মিনিট পর জিরাগুঁড়া, এলাচ গুঁড়া, কাঁচা মরিচ দিয়ে অল্প আঁচে পাঁচ মিনিট রান্না করুন। এবার গরম ভাত বা রুটির সঙ্গে পরিবেশন করুন মজার স্বাদের সবজি-চিকেন।

রাশিয়ান পটেটো সালাদ

ranna banna o beauty tips
রাশিয়ান পটেটো সালাদ
প্রয়োজনীয় উপকরণ:
  •     চৌকো করে কাটা সিদ্ধ আলু- ১ কাপ
  •     মটরশুঁটি, ফ্রেঞ্চ বিন, বরবটি, ভুট্টা ইত্যাদি যা যা আপনার পছন্দ- ১/২ কাপ (সিদ্ধ করে নেয়া, না দিলেও সমস্যা নেই)
  •     গাজর, টমেটো, ক্যাপ্সিকাম, আপেল, বীজ ফেলা শশা- ১/২ কাপ
  •     ডিম সিদ্ধ- ২ টি
  •     মেয়নেজ- ১/২ কাপ (চাইলে একটু বেশিও দিতে পারেন)
  •     চিনি সামান্য
  •     লেবুর রস- ১ চা চামচ
  •     কমলার রস- ২ টেবিল চামচ
  •     গোল মরিচ গুঁড়ো
  •     গলিত মাখন- ২ টেবিল চামচ
  •     মুরগির বুকের মাংস বা টুনা ফিশ ১ কাপ


প্রস্তুত প্রণালী:

    সব সবজি আলুর আকারেই কেটে নেবেন। সিদ্ধ করা সবজিগুলো ভালোভাবে ঠাণ্ডা করে নিবেন।
    ডিমের কুসুম দুটি বের করে নিন। তারপর সাদা অংশটিও চৌকো করে কেটে নিন।
    মুরগির মাংস বা টুনা ফিশকে হালকা আদা রসুন ও লবণ দিয়ে সিদ্ধ করে নিন। ঠাণ্ডা করে টুকরো করুন বা ছাড়িয়ে নিন হাত দিয়ে।
    এবার ডিমের কুসুম দুটি একটি বাটিতে নিন। এর সাথে লেবু ও কমলার রস, মাখন, চিনি দিয়ে ভালো করে মেশান। কুসুম মসৃণ হলে মেয়নেজ দিন ও ভালো করে মেশান।
    তারপর আলু, সিদ্ধ সবজি ও মুরগি/টুনা দিয়ে দিন। এভাবে রেখে দিন ১০ মিনিট।
    পরিবেশনের ঠিক আগে কাঁচা সবজি ও গোলমরিচ মিশিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার রাশিয়ান সালাদ।

রাশিয়ান মিক্সড সালাদ

ranna banna o beauty tips
রাশিয়ান মিক্সড সালাদ
রাশিয়ান সালাদ খুব উপাদেয় একটি খাবার। এতে ডিম, মাংস, অনেক ফল ও সবজি থাকে। ফলে পুষ্টিগুণে ভরপুর এই সালাদ।

 প্রয়োজনীয় উপকরণ:

টক দই (ফুল ক্রিম) আধা লিটার। সিদ্ধ ডিম ১টি। আলু সেদ্ধ ২টি (মাঝারি আকারের)। ছোট শসা ২টি। আমড়া ৩-৪টি, সিদ্ধ গাজর ১টি। সুইট কর্ণ আধা কাপ। মুরগির বুকের মাংস (সিদ্ধ বা অল্প তেলে লবণ দিয়ে ভাজা) আধা কাপ। লবণ পরিমাণমতো। গোলমরিচের গুঁড়া পরিমাণমতো।

 প্রস্তুত প্রণালী:

    প্রথমে টক দইটুকু একটা পাতলা কাপড়ে নিয়ে অতিরিক্ত পানি ঝরিয়ে নিন। এরপর একটা বড় বাটিতে দই, লবণ, গোলমরিচ গুঁড়া ও সুইট কর্ন ছাড়া বাকি সব উপকরণ কিউব করে কেটে রাখুন।
    এরপর এতে টকদই, সুইট কর্ন, লবণ এবং গোলমরিচ দিয়ে মাখিয়ে নিন।
    হয়ে গেল সহজ, টেস্টি, লো ফ্যাট রাশিয়ান সালাদ। এ সালাদ যেমন শুধু খাওয়া যায়। তেমনি হাতে বানানো রুটি বা পাউরুটি দিয়েও খেতে মজা।

 

 

Copyright @ 2013 রান্না-বাণ্ণা ও বিউটি টিপস.