সোমবার, ৩০ নভেম্বর, ২০১৫

সকালের নাস্তায় মাত্র ১৫ মিনিটে মজাদার চাপটি পিঠা

ranna banna o beauty tips
সকালের নাস্তায় মাত্র ১৫ মিনিটে মজাদার চাপটি পিঠা
রুটি-ভাজি বা অন্য কোন কিছু তৈরির সময় নেই, এদিকে খেতে ইচ্ছা করছে সুস্বাদু কিছু? তাহলে এই শীতের সকালে হয়ে যাক সুস্বাদু একটি পিঠা। স্বাদে ঝাল, তৈরি করতে ভীষণ সহজ, আর গরম চায়ের সাথে অসাধারণ লাগে খেতে। চলুন, জানি সায়মা সুলতানার সহজ রেসিপিটি।

যা লাগবে
চাল বাটা বা চালের গুঁড়ি ১ কাপ
পেঁয়াজ কুচি ৪ টেবল চামচ
মরিচ কুচি ১ চা চামচ
ধনে পাতা কুচি ২ টেবল চামচ
আদা মিহি কুচি ১ চা চামচ
হলুদ গুঁড়া হাফ চা চামচ
লবন স্বাদমত
পানি প্রয়োজনমত

প্রণালি

    -উপরের সব উপকরণ অল্প পানি দিয়ে এক সাথে মেখে নিয়ে গোলা তৈরি করুন। গোলাটা ঘন হবে কিন্তু, খুব বেশি পাতলা হবে না।
    -এখন তাওয়াতে হাল্কা তেল মাখিয়ে গরম তাওয়াতে মাখিয়ে রাখা গোলা দিয়ে পাতলা করে ছড়িয়ে দিন এবং ঢাকনা লাগিয়ে ঢেকে রাখুন কিছুক্ষণ ।
    -এবার ঢাকনা তুলে চাপটি উল্টে দিন, রাখুন আরও কিছুক্ষন । লাল লাল হয়ে আসলে নামিয়ে নিন ।

সকালে নাস্তায় কিনবা বিকেলে চা এর সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন ঝাল চাপটি পিঠা ।

বৃহস্পতিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৫

শীতে আর চুলের আগা ফাটা নয়

ranna banna o beauty tips
শীতে আর চুলের আগা ফাটা নয়
শীতের শুষ্ক হাওয়ায় ত্বকের সঙ্গে চুলও রুক্ষ্ম হয়ে যায়। ঝলমলে মসৃণ চুলগুলো হয়ে ওঠে নিষ্প্রাণ। কিছুদিন পর দেখা দেয় চুলের আগা ফাটার সমস্যা। বছরের অন্যান্য সময় এই সমস্যা একটু কমই দেখা দেয়। সেজন্য শীতের শুরুতেই চুলের সুস্বাস্থ্য নিশ্চিত করা জরুরি। আগেভাগেই নিতে পারেন প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা।

- একটি ডিমের সঙ্গে এক চা চামচ মধু আর কয়েক ফোঁটা অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন। এই মিশ্রণটি চুলে লাগান। বিশেষ করে চুলের আগায় বেশি করে লাগাতে হবে। এবার ২০ মিনিট রেখে কোনো মাইল্ড শাম্পু দিয়ে চুল ধুয়ে ফেলুন।

- চুলে ক্যাস্টর অয়েল ব্যবহার করতে পারেন। এক ঘণ্টা রেখে ধুয়ে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন।

- দুটি এভোক্যাডো নিন। এরপর ভালো করে মেশান। অল্প মধু নিন। আর পেস্ট বানিয়ে নিন। চুলে লাগান, বিশেষ করে চুলের আগায়। ২০ মিনিট পরে ধুয়ে নিন।

- শীতের শুরুতে একবার চুল ছাঁটতে পারেন। নিজের পছন্দমতো আকারে হালকা করেও চুল ছেটে নিলে আর ফাটার ভয় থাকে না।

- চুলের আগা ফাটা রোধ করার পাশাপাশি চুলের কোমলতা ধরে রাখতে সাহায্য করে হট টাওয়েল পদ্ধতি। প্রথমে চুলে ভালো করে তেল লাগান। গরমপানিতে তোয়ালে ভিজিয়ে চিপে নিতে হবে। এবার এই তোয়ালে গরম থাকা অবস্থায় পুরো মাথায় জড়িয়ে ফেলুন। দশ মিনিট পর খুলে ফেলুন। এভাবে তিন থেকে চারবার করুন। এরপর চুল শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন।

- অলিভ অয়েল চুলের জন্য খুবই উপকারী। চুলের গোড়ার সঙ্গে চুলের আগাতেও অলিভ অয়েল লাগিয়ে নিন। চুলের আগা ফাটার পরিমাণ কমে যাবে।

- চায়ের ঠাণ্ডা লিকার কন্ডিশনার হিসেবে খুবই ভালো। চুলের আগা ফাটা প্রতিরোধ করতেও এর জুড়ি নেই। একটি পাত্রে চায়ের লিকার নিয়ে চুলের আগা তাতে ডুবিয়ে রাখুন দশ মিনিট। এরপর চুল ধুয়ে ফেলুন। নিয়মিত চায়ের লিকার ব্যবহারে চুলের আগা ফাটা প্রতিরোধ হবে।

ভাপ ওঠা ভাতে বাহারি ভর্তা

শীতকাল মানেই ভাপ ওঠা সাদা ভাতে বাহারি ভর্তার সখ্য। সকালে রুটি খাওয়ার অভ্যাস থাকলেও শীতের সকালে অনেকেই ভর্তা দিয়ে ভাত খেতে পছন্দ করেন। এসময় বাজারে পাওয়া যায় হরেক রকম তাজা সবজি। ধনেপাতা, পুদিনাপাতাও থাকে তরতাজা। এসব উপকরণের মিশেলে তৈরি ভর্তাগুলো জিভে জল আনবে যে কারো। রঙ বেরঙের শীতকালীন সবজিগুলো যেমন সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিকর। তাই আজ শিখে নেয়া যাক তেমনি কিছু মজার ভর্তা বানানোর পদ্ধতি।
ranna banna o beauty tips
ভাপ ওঠা ভাতে বাহারি ভর্তা


আলু ডিম ভর্তা
ডিম ২ টা, ১ টা মাঝারি সাইজের আলু, ১ টা কাঁচামরিচ কুচি, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, ধনেপাতা কুচি ১ চা চামচ, লবণ পরিমানমতো।

যেভাবে করবেন
আলু ও ডিম সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে আলাদা ভাবে চটকে নিন। এবার পেঁয়াজকুচি, কাচামরিচ কুচি, আধা চা চামচ সরিষার তেল ও লবণ দিয়ে ভালোভাবে মেখে নিতে হবে। তারপর সব উপকরণ একসঙ্গে মেখে নিলেই তৈরি মজাদার আলু ডিম ভর্তা।

শিম-আলু-বেগুন ভর্তা
শিম ৮ থেকে ১০টি, মাঝারি আকারের বেগুন ১টা, মাঝারি আকারের আলু ৪টা, পেঁয়াজ কুচি ১ টেবিল চামচ, শুকনা মরিচ ৩ থেকে ৪ টা, সরিষার তেল ১ চা চামচ, ধনেপাতা কুচি ১ চা চামচ ও পরিমানমতো লবণ।

যেভাবে করবেন
শিম ও বেগুন একসঙ্গে ও আলু আলাদা সেদ্ধ করুন। আলু ও বেগুনের খোসা ছাড়িয়ে শিমসহ চটকে নিন। পেঁয়াজ কুচি ও শুকনা মরিচ অল্প তেলে ভেজে নিতে হবে। এবার সব উপকরণ একসঙ্গে করে ভালভাবে পাটায় পিষে মিশিয়ে নিন। হয়ে গেল শিম-আলু-বেগুন ভর্তা।

লাউপাতার ভর্তা
কচি লাউপাতা ১৫ থেকে ২০টি, পেঁয়াজ বাটা আধা কাপ, কাঁচামরিচ বাটা ২ চা চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, জিরা বাটা ২ চা চামচ, সরিষা বাটা ২ চা চামচ, সরিষার তেল সামান্য, হলুদ গুঁড়া সিকি চা চামচ, পেঁয়াজ কুচি সিকি কাপ, লবণ পরিমাণমতো, কাঁচামরিচ কুচি সামান্য।

যেভাবে করবেন
লাউপাতা ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিন। কয়েকটি পাতা বিছিয়ে রাখতে হবে। এবার ওপরের সব মসলা একটি বাটিতে মেখে বিছানো পাতাগুলোর মধ্যে রাখতে হবে এবং পাতা মুড়ে দিতে হবে। এর সঙ্গে বাকি পাতা দিয়ে মুড়ে সুতা দিয়ে বেঁধে দিতে হবে, যাতে মসলা বের না হয়। এবার বসা ভাতের মধ্যে মসলা মোড়ানো লাউপাতা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। ভাত হয়ে গেলে ভাত থেকে মসলা মোড়ানো পাতা বের করে নিতে হবে। এবার পাটায় বেটে বা হাত দিয়ে চটকে নিযে কাঁচা সরিষার তেল দিয়ে ভর্তা তৈরি করতে হবে। গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন সুস্বাদু লাউপাতা ভর্তা।

টমেটো ভর্তা

টমেটো আধা কেজি, কাঁচামরিচ ৫ থেকে ৬টি, লবণ পরিমাণমতো, পিঁয়াজ কুচি সিকি কাপ, ধনেপাতা কুচি সিকি কাপ।

যেভাবে করবেন
টমেটো ধুয়ে পানি ঝড়িয়ে নিন। চুলায় ফ্রাই প্যানে টমেটোগুলো দিয়ে ঢেকে দিন অল্প আঁচে। ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর উঠিয়ে দিন। টমেটো সেদ্ধ হয়ে গেলে ফ্রাই প্যান থেকে নামিয়ে নিন। এবার টমেটোগুলোর খোসা ছাড়িয়ে নিন। পাত্রে পেঁয়াজ কুচি, কাঁচামরিচ কুচি, ধনেপাতা কুচি দিন। হাতে মেখে টমেটোগুলো তার সঙ্গে মিশিয়ে ভর্তা করে নিন। তৈরি হয়ে গেল চমৎকার টমেটো ভর্তা।

বাঁধাকপির মচমচে রোল

শীতের আগমনে বাজারে এসেছে নানা রকম তরতাজা সবজি। সবজি হিসেবে রান্না করে খেতে যেমন সুস্বাদু তেমনি পুষ্টিকর। তাইতো এগুলো নানা ভাবে খাওয়ার বাহানা চলে। শীতের সময়টা আসলে সবজি দিয়ে তৈরি হয় মুখরোচক অনেক খাবার। বাড়ির সদস্যদের নতুন কিছুর স্বাদ দিতে রাধুনীরা তৈরি করে নেন নতুন সব রেসিপি। ঠিক তেমনি তৈরি হতে পারে বাঁধাকপির মচমচে রোল। আসুন তবে একনজরে দেখে নেয়া যাক।
ranna banna o beauty tips
বাঁধাকপির মচমচে রোল


যা যা লাগবে

বাঁধাকপির বড় পাতা ৮ থেকে ১০টি (ভাপ দেওয়া), রান্না করা কিমা ১ কাপ, ময়দা ১ কাপ, ডিম ১টি, ভাজার জন্য তেল।

কিমার উপকরণ

কিমা ১ কাপ, পেঁয়াজ কুচি আধা কাপ, কাঁচামরিচ কুচি ১ চা চামচ, আদা বাটা ১ চা চামচ, রসুন বাটা আধা চা চামচ, হলুদ সামান্য, তেল ২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদমতো, এলাচ ১টি, দারুচিনি ২ টুকরো।

যেভাবে করতে হবে

এবার কড়াইয়ে তেল দিয়ে পেঁয়াজ একটু ভেজে কিমা দিয়ে ভেজে সব মসলা দিয়ে কষাতে হবে। সামান্য পানি দিয়ে সেদ্ধ করে নামানোর আগে ১ চা চামচ টমেটো সস দিয়ে নামিয়ে নিন। ময়দা, ডিম, একটু পানি ও লবণ দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করে রাখুন আলাদা একটি বাটিতে। কপির একটি পাতা নিয়ে তার মধ্যে কিমার পুর ভরে রোল করুন। এবার ময়দার মিশ্রণে চুবিয়ে ডুবতেলে মচমচে করে ভেজে সস দিয়ে পরিবেশন। ব্যস হয়ে গেল বাঁধাকপির মচমচে রোল।

জলপাইয়ের বল আচার

চলছে টক স্বাদের জলপাইয়ের ভরা মৌসুম। ঠিক এই সময়টাতে প্রত্যেক আচার প্রেমী ব্যস্ত থাকেন নানা স্বাদের আর নানা ঢং এর আচার বানাতে। পাশাপাশি থাকা মা-চাচীদের মাঝে সুস্বাদু এসব আচার বানানোর মাঝে মৃদু প্রতিযোগিতাও চলে। কে কত প্রকার এবং কত মজার আচার বানাতে পারে তার পরখ হয়ে যায় অবসর সময়ে। তারপর খাওয়া চলে ভাজি, ভর্তা বা খিচুড়ির সঙ্গে। আপনি কেন পিছিয়ে থাকবেন জলপাইয়ের বল আচারের মজার স্বাদ নেয়া থেকে? তাই আজই শিখে নিন খুব সহজে জলপাইয়ের বল আচার বানানোর পদ্ধতি।  
ranna banna o beauty tips
জলপাইয়ের বল আচার


যা যা লাগবে

জলপাই ১ কেজি, সরিষা বাঁটা ৩ টেবিল চামচ, মরিচ গুঁড়া ২ টেবিল চামচ, হলুদ গুঁড়া ১ চা চামচ, পাঁচ ফোড়ন ৩ টেবিল চামচ, সরিষার তেল আধা কেজি, গুড় বা চিনি ১ কাপ, রসুন বাটা আধা কাপ, ভিনেগার কোয়ার্টার কাপ, লবণ পরিমাণ মতো।

যেভাবে করবেন

প্রথমে জলপাইগুলো ধুয়ে তিন ফালি করে কেটে সেদ্ধ করে নিতে হবে। এবার কড়াইয়ে তেল গরম করে রসুন দিয়ে হালকা ভেজে সব মসলা দিয়ে দিন। তারপর গুড় বা চিনি দিয়ে ভালো করে নেড়ে জলপাইগুলো দিতে হবে। আঠালো হওয়া পর্যন্ত মাঝারি আঁচে জ্বালাতে হবে। তারপর ভিনেগার দিয়ে নেড়েচেড়ে নামিয়ে নিন। এবার হাতের তালুতে নিয়ে বিচিগুলো মাঝখানে দিয়ে গোল গোল করে বল বানিয়ে বোতলের ভেতর তেলে ডুবিয়ে রাখুন। ব্যাস হয়ে গেল জলপাইয়ের বল আচার। কেউ কেউ বাড়তি ঘ্রাণের জন্য ধনে পাতাও দিয়ে থাকেন।

মচমচে মজাদার মুরালি

স্কুল-কলেজ বা রাস্তার ধারে ভ্যানে এবং বাজারে কিনতে পাওয়া যায় মচমচে মুরালি। ছোট বাচ্চাদের এগুলো খুবই পছন্দের। বড়রাও বেশ মজা করে খান মুখরোচক মুরালি। খেতে মজাদার বলে বাজারে খোলামেলা বিক্রি মুরালিতে ধুলাবালির কথা চিন্তাই করি না। নিজেরা খাচ্ছি আবার বাচ্চাদেরও তা কিনে দিচ্ছি। অথচ আপনিও পারেন স্বাস্থ্যকর উপায়ে মুখরোচক মুরালি তৈরি করতে। তাতে থাকবে না কোনো রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি। তাই চটপট শিখে নিতে পারেন মুরালি তৈরির সহজ রেসিপি।
Ranna Banna o beauty tips
মচমচে মজাদার মুরালি


যা যা লাগবে

ময়দা ২৫০ গ্রাম, মসুরের ডাল মিহি করে বাটা ১০০ গ্রাম, লবণ সামান্য, চিনি ও পানি পরিমাণমতো এবং ভাজার জন্য তেল।


যেভাবে করবেন

একটি পাত্রে ময়দা, লবণ এবং দুই টেবিল চামচ তেল দিন। এতে বাটা মসুর ডাল দিয়ে আবার ভালো করে মেখে একটি শক্ত ডো তৈরি করুন। পরিমাণমতো পানি ও চিনি দিয়ে সিরা তৈরি করে রাখতে হাবে আলাদা একটি পাত্রে। মেখে রাখা আটা থেকে রুটির মতো বেলে লম্বা লম্বা করে কেটে নিন। এরপর ডুবো তেলে মচমচে করে ভেজে সিরায় দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে নামিয়ে আনতে হবে। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে পরিবেশন করুন মচমচে মুরালি।

বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৫

বসনিয়ান পরোটা

ranna banna o beauty tips
বসনিয়ান পরোটা
উপকরণ :
১. ২ কাপ ময়দা/ আটা,
২. ২ চা চামচ তেল,
৩. ১ চা চামচ চিনি,
৪. আধা কাপ দই,
৫. লবণ স্বাদমতো,
৬. ৩/৪ চা চামচ বেকিং পাউডার,
৭. তেল ভাজার জন্য।
 প্রণালি :
> প্রথমে ময়দা/আটা, বেকিং পাউডার, বেকিং সোডা, চিনি এবং লবণ একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর তেল দিয়ে একটু হাত দিয়ে ঝুর ঝুর করে মাখিয়ে নিন ময়দা।

> এরপর ময়দার মাঝে গর্ত করে এতে দই দিন এবং হাতে মেখে ডো তৈরি করে নিন ভালো করে। রুটি বেলার মতো করে নরম ডো তৈরি করবেন। যদি প্রয়োজন মনে করেন তাহলে আরও খানিকটা ময়দা নিতে পারেন কিংবা প্রয়োজনে সামান্য দুধ ব্যবহার করতে পারেন। পানি ব্যবহার করবেন না।

> এরপর ডো তৈরি করে একটি তেল মাখানো পাত্রে বা বক্সে ঢাকনা লাগিয়ে গরম স্থানে ২ ঘণ্টা রেখে দিন।

> ২ ঘণ্টা পর ডো থেকে অল্প করে নিয়ে গোল বল তৈরি করে রুটি বেলার মতো করে বেলে নিন। তবে সাধারণ রুটির চাইতে একটু মোটা করে বেলে নেবেন।

> ব্যস, এবারে পরোটা যেভাবে হালকা তেলে ভাজেন সেভাবেই ভেজে নিন প্রতিটি পরোটা। এবং মাংসের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন সুস্বাদু এই বসনিয়ান পরোটা।

রেসিপি : প্রিয়.কম

 

Copyright @ 2013 রান্না-বাণ্ণা ও বিউটি টিপস.