সোমবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০১৫

নাস্তায় মুখরোচক ফিশ শাসলিক

ranna banna o beauty tips
ফিশ শাসলিক
পুষ্টিগুণঃ

মাছে আছে প্রাণীজ প্রোটিন। মাছের প্রোটিন দেহ গঠনে সাহায্য করে। এছাড়া মাছের তেলে উপকারী ফ্যাট আছে। আছে সোডিয়াম, পটাসিয়াম, ভিটামিন বি-৬,ভিটামিন বি-১২ ও আয়রন।

উপকরণঃ

- কাঁটা ছাড়া মাছের পিঠের অংশ ৫০০ গ্রাম
(যে কোনো কাঁটা ছাড়া নরম মাছ হলে ভালো। সামুদ্রিক মাছেও চমৎকার হয়)
- আদা বাটা ১ টেবিল চামচ
- রসুন বাটা আধা চা-চামচ
- জিরা গুঁড়া আধা চা-চামচ
- মরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ
- গোলমরিচ গুঁড়া আধা চা-চামচ
- লবণ পরিমাণমতো
- টমেটো সস ১ টেবিল চামচ
- ওয়েস্টার সস ১ চা-চামচ
- ফিশ সস ১ চা-চামচ
- চিলি সস ১ চা-চামচ
- লেবুর রস এক টেবিল চামচ
- সরিষার তেল ২ টেবিল চামচ (মাখানোর জন্য)
- পেঁয়াজ ভাজে ভাজে খোলা খোলা আধা কাপ
- কাঁচামরিচ আস্ত ৮-১০টি,
- গাজর স্লাইস আধা কাপ,
- সবুজ ক্যাপসিকাম ১টি,
- টমেটো ৩টি।
- শাসলিকের কাঠি প্রয়োজনমত
- ভাজার জন্য তেল

প্রণালীঃ

- কাঁটাছাড়া বড় মাছের পিঠের অংশ আধা ইঞ্চি কিউব করে কেটে নিন।ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে সব মসলা মিশিয়ে ৪০-৫০ মিনিট রেখে দিন।

- এবার মাছের সঙ্গে খোলা পেয়াজ, কাঁচা মরিচ, গাজর স্লাইস ও টমেটো মেখে নিতে হবে।

- এরপর শাসলিক কাঠিতে একে একে সব গেঁথে নিতে হবে।

- ফ্রাইপ্যানে সামান্য তেল দিয়ে গরম হলে কাঠি গুলো বিছিয়ে দিতে হবে।

- একদিক হয়ে গেলে উল্টে দিতে হবে।

- মাঝে মাঝে মসলা ব্রাশ করে দিতে হবে।

- হালকা পোড়া বাদামি রং হলে নামিয়ে ফেলতে হবে।

- সসের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন মজাদার ফিশ শাসলিক।
বলাই বাহুল্য যে খাবার আয়োজনে শাসলিক একটি অত্যন্ত আকর্ষনীয় খাবার। আমরা প্রায় সবাই চিকেন শাসলিক খেয়েছি। কিন্তু মাছ দিয়েও যে শাসলিক করা যায় তা হয়তো আমরা অনেকেই জানিনা। বিকেলের নাস্তা হিসেবে ফিশ শাসলিক বেশ পুষ্টিকর, সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর খাবার হতে পারে। আসুন জেনে নেয়া কাজ ফিশ শাসলিকের পুষ্টিগুণ ও রেসিপি।

Unknown

Lorem ipsum dolor sit amet, consectetur adipisicing elit, sed do eiusmod tempor incididunt ut labore et dolore magna aliqua. Ut enim ad minim veniam, quis nostrud exercitation.

 

Copyright @ 2013 রান্না-বাণ্ণা ও বিউটি টিপস.