বৃহস্পতিবার, ৩ ডিসেম্বর, ২০১৫

এই শীতে নিজেই তৈরি করে নিন লিপ বাম

ranna banna o beauty tips
লিপ বাম
শীতে ত্বক রুক্ষ হতে শুরু করেছে সবারই, শুরু হয়েছে ঠোঁট ফাটা। বাজারে পাওয়া বিভিন্ন ব্র্যান্ডের লিপ বামে অনেকেরই উপকার হয় না। এর চাইতে বাড়িতে নিজেই তৈরি করে ফেলতে পারেন দারুণ কার্যকরী লিপ বাম। ঠোঁটের ফাটাভাব দূর করে সারা শীত আপনার ঠোঁট নরম-কোমল রাখবে এই লিপ বাম। চলুন, দেখে নেই রেসিপিটি।
যা যা লাগবে

-   এক টেবিল চামচ কোকো বাটার

-   দেড় টেবিল চামচ প্রাকৃতিক মোম

-   তিন টেবিল চামচ নারিকেল তেল

-   এক ফোঁটা পিপারমিন্ট এসেনশিয়াল অয়েল (অথবা আপনার পছন্দের অন্য কোনো এসেনশিয়াল অয়েল)

-   লিপ বাম রাখার জন্য ছোট কিছু কৌটা
যা করতে হবে

১) একটা বড় সসপ্যানে পানি ফুটিয়ে নিন। এর ওপরে আরেকটা পাত্র বসিয়ে কোকো বাটার, মোম এবং নারিকেল তেল গলিয়ে নিন। মাইক্রোওয়েভেও গলিয়ে নিতে পারেন।

২) আপনি যদি লিপ বামে রঙ অথবা সুগন্ধি দিতে চান, তাহলে এগুলো গলে গেলে ভেতরে দিতে পারেন কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েল এবং এক টুকরো লিপস্টিক।

৩) কৌটায় ঢেলে ঠাণ্ডা হতে দিন। ঠাণ্ডা হলে সেট হয়ে যাবে। ফ্রিজে রেখেও সেট করতে পারেন। এবার ব্যবহার করতে পারেন ইচ্ছেমত।

টিপস

    ইচ্ছে হলে দিতে পারেন এক চা চামচ করে মধু, আমন্ড তেল এবং অলিভ অয়েল
    ভিটামিন ই তেল দিতে পারেন ২০ ফোঁটার মতো

এই শীতে ঠোঁটে লিপ বাম ব্যবহার করতে মেনে চলতে পারেন এই নিয়মগুলো-

-   ঠোঁট ফেটে গেলে বা চামড়া উঠতে থাকলে চামড়া ছিঁড়বেন না বা ঠোঁট কামড়াবেন না, অবস্থা আরও খারাপ হবে

-   ফাটা ঠোঁট এক্সফলিয়েট না করাই ভালো

-   ইউক্যালিপ্টাসের তেল, মেনথল এবং কর্পুরের মতো উপাদানগুলো ব্যবহার কারও কারও ঠোঁটের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে, এক্ষেত্রে এগুলো ব্যবহার না করাই ভালো

লেখক
কে এন দেয়া
অ্যাসিস্ট্যান্ট এডিটর, প্রিয় লাইফ
প্রিয়.কম

গাজরের লাড্ডু তৈরি করুন সহজ রেসিপিতে

ranna banna o beauty tips
গাজরের লাড্ডু
গাজরের হালুয়া নিশ্চয়ই ভালোবাসেন খেতে? তাহলে আপনার কাছে ভালো লাগবে গাজরের লাড্ডুও। চলুন তাহলে জেনে নিই আয়েশা সিদ্দিকার গাজরের লাড্ডুর রেসিপি।

উপকরণ
গাজর কুচি ১ কাপ
চিনি ১ কাপ
গুঁড়া দুধ ১/২ কাপ
তেল+ ঘি ১/২ কাপ
কেওড়া জল ১ চা চামচ
দারচিনি ১ টুকরা
এলাচ ২ টি

প্রণালী

    -গাজর, চিনি, গুঁড়া দুধ  একসাথে ব্লেন্ড করে নিন।
    -এবার একটি ননস্টিক প্যানে তেল+ ঘি গরম করে এতে গাজর মিশ্রণ দিয়ে দিন, এতে যোগ করুন দারচিনি আর এলাচ ।
    -ঘন ঘন নাড়তে থাকবেন যাতে প্যানের তলায় না লেগে যায়। মিশ্রণটি ঘন হয়ে আসলে কেওড়া জল দিয়ে দিন ।
    -মিশ্রণটি ঘন হয়ে পাতিলের গা ছেড়ে আসলে চুলা থেকে নামিয়ে কিছুক্ষণ ঠাণ্ডা হতে দিন।
    -কিছুটা ঠাণ্ডা হলে লাড্ডু বানিয়ে সাজিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার গাজরের লাড্ডু।

ঝাল-মিষ্টি স্বাদে তৈরি করুন মুরগীর অন্যরকম একটি পদ

Ranna Banna o beauty tips
হানি গ্লাজেড চিকেন
সপ্তাহের শেষের দিকে বাড়িতে ফিরে সবাই একটু স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেন। ছুটির আমেজে একটু অন্যরকম কিছু খেতে ইচ্ছে করে সবারই। গতানুগতিক খাবারের একঘেয়েমি থেকে বের হয়ে আসতে চাইলে তৈরি করে ফেলতে পারেন হানি গ্লেজড চিকেন। মধুর পাশাপাশি বেশ কিছুটা শুকনো মরিচও এতে ব্যবহার করা হয়। ফলে ঝাল-মিষ্টি দারুণ মুখরোচক খাবারটি পছন্দ করবে বাড়ির সবাই। তৈরি করাটাও খুবই সহজ। 
উপকরণ

    -   ৪০০ গ্রাম হাড়ছাড়া মুরগীর মাংস, এক ইঞ্চি টুকরো করে কাটা
    -   ৪/৫ কোয়া রসুন কুচি করা
    -   লবণ স্বাদমতো
    -   ২ চা চামচ শুকনো মরিচ
    -   ১ চা চামচ গোলমরিচ গুঁড়ো
    -   দেড় টেবিল চামচ+ ২ চা চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার
    -   দেড় কাপ চিকেন স্টক
    -   ২ টেবিল চামচ তেল
    -   ডিপ ফ্রাই করার জন্য তেল
    -   ৩ টেবিল চামচ মধু
    -   ২ চা চামচ সয়া সস
    -   ২টা পিঁয়াজকলি কুচানো
    -   ১ টেবিল চামচ সাদা তিল, তাওয়ায় টেলে নেওয়া

প্রণালী

১) মুরগীর মাংস, রসুনের অর্ধেক পরিমাণ, লবণ, অর্ধেক পরিমাণ শুকনো মরিচ, অর্ধেক পরিমাণ গোলমরিচ গুঁড়ো, দেড় টেবিল চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার এবং এক টেবিল চামচ চিকেন স্টক নিন একটি বোলে এবং ভালো করে মিশিয়ে নিন। 

২) কড়াইতে ডিপ ফ্রাই করার জন্য তেল গরম করে নিন এবং এতে মুরগীর মাংস ভেজে তুলুন সোনালি করে।

৩) একটা নন স্টিক কড়াইতে বাকি রসুন এবং শুকনো মরিচ দিয়ে সাঁতলে নিন যতক্ষণ না রসুন সোনালি হয়ে আসে। বাকি চিকেন স্টক এতে দিয়ে দিন। এর সাথে দিন মধু, লবণ, বাকি গোলমরিচ গুঁড়ো, সয়া সস এবং মিশিয়ে নিন ভালো করে।

৪) বাকি কর্ন ফ্লাওয়ারটাকে ২ টেবিল চামচ পানিতে মিশিয়ে নিন এবং এটা কড়াইতে সসের সাথে মিশিয়ে নিন।

৫) ভাজা মুরগীর তেল ঝরিয়ে সরাসরি চুলায় রাখা সসে দিয়ে দিন। পিঁয়াজকলি অল্প কিছু রেখে দিন গার্নিশ করার জন্য। বাকিটা দিয়ে দিন সসের সাথে। ভালো করে সবকিছু মেশান যতক্ষণ না মুরগিটা সসে ভালো করে মেখে যায়।

তৈরি হয়ে গেলো দারুণ স্বাদের হানি গ্লেজড চিকেন। এবার ওপরে তিল এবং পিঁয়াজকলি ছড়িয়ে পরিবেশন করুন গরম গরম।

বুধবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১৫

শীতের দিনের নাস্তায় মজাদার তেলের পিঠা

Ranna banna o beauty tips
তেলের পিঠা
চলে এসেছে শীত, এখন কি পিঠা না খেলে চলে? সকালের নাস্তায় হোক বা বিকালের চায়ের সাথে, গরম গরম তেলের পিঠা কিন্তু ছোটবড় সকলেরই ভীষণ পছন্দ। তাহলে চলুন, জেনে নিই সায়মা সুলতানার একটি ঝটপট রেসিপি।

 



যা লাগবে
চালের গুঁড়া ১ কাপ
ময়দা হাফ কাপ
খেজুরের গুড়/চিনি অথবা ব্রাউন সুগার - ৩/৪ কাপ (কম বেশি করা যাবে)
মৌরি আস্ত হাফ চা চামচ ( না দিলেও হবে )
লবন এক চিমটি
তেল ভাজার জন্য

প্রণালি

    -একটি বাটিতে চালের গুঁড়া এবং ময়দা নিয়ে ভাল করে মিশিয়ে নিন।
    -এবার গুড়, চিনি অথবা ব্রাউন সুগার দিয়ে ভাল করে মাখুন। অল্প পরিমাণে উষ্ণ গরম পানি দিয়ে কেক মিশ্রণ-এর মত মিশ্রণ তৈরি করুন। (মিশ্রণটি ঘন হবে )
    -মিশ্রণটি ২ ঘণ্টা ঢেকে রেখে দিন।
    -কড়াই বা প্যানে তেল গরম করুন। তেল পর্যাপ্ত গরম হলেই মিশ্রণ তেলে ছাড়ুন।
    -একটি বড় গোল চামচ ( আমি ডাল এর চামচ দিয়ে করেছি ) নিয়ে মিশ্রণটি নেড়ে এক চামচ পরিমান মিশ্রণ তেলে ছাড়ুন।
    -কয়েক সেকেন্ড এর মধ্যে পিঠাটি ফুলে উঠবে। ফুলে উঠলে পিঠাটি উল্টে দিয়ে আরও কিছুক্ষণ ভেজে তেল থেকে তুলে ফেলুন।
    -নামিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন এই পিঠা , আমি পরিবেশন এর সময় হাল্কা ক্যারামেল ছিটিয়ে দিয়েছি । চাইলে মধুও দেয়া যায়।

ঝাল ঝাল মঙ্গোলিয়ান প্রনের রেসিপিটি

Ranna Banna o beauty tips
মঙ্গোলিয়ান প্রনের রেসিপিটি
চিংড়ির নাম শুনলেই জিভে জল চলে আসে সবার। আর এই চিংড়ির রান্নাটি যদি হয় ঝাল ঝাল, একই সাথে মুচমুচে এবং সসে মাখামাখা, তাহলে তো কথাই নেই! ঝাল খেতে যারা ভালোবাসেন, তাদের জন্য রইলো দারুণ মঙ্গোলিয়ান প্রনের রেসিপি। মজাদার স্ন্যাক্স হিসেবে যেমন, তেমনি কোনো অনুষ্ঠানে অতিথিদের চমকে দিতেও দারুণ এই খাবারটি।
উপকরণ

    -   ১৬/১৮টি বড় চিংড়ি, পরিষ্কার করা কিন্তু লেজ সহ
    -   ৩/৪ কোয়া রসুন কুচানো
    -   ২ টেবিল চামচ লাল মরিচ পেস্ট
    -   লবণ স্বাদমতো
    -   আধা চা চামচ সাদা গোলমরিচ গুঁড়ো
    -   ডিপ ফ্রাই করার জন্য যথেষ্ট তেল
    -   ১ ইঞ্চি পরিমাণ আদা, কুচানো
    -   ২ টেবিল চামচ টমেটো কেচাপ
    -   ২ চা চামচ পাতলা সয়া সস
    -   ১ টেবিল চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার
    -   ১ চা চামচ চিনি
    -   ১ চা চামচ মল্ট ভিনেগার
    -   দুটো পিঁয়াজকলি কুচানো

প্রণালী

১) চিংড়িগুলোকে একটা বোলে নিয়ে এতে যোগ করুন অর্ধেক পরিমাণ রসুন, এক টেবিল চামচ মরিচ পেস্ট, লবণ এবং সাদা গোলমরিচের গুঁড়োর অর্ধেক। ভালো করে মিশিয়ে ম্যারিনেট হতে রেখে দিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট।

২) এই সময়ের পর এতে কর্ন ফ্লাওয়ার মিশিয়ে নিন।

৩) কড়াইতে ডিপ ফ্রাই করার জন্য তেল গরম করে নিন। চিংড়িগুলোকে মুচমুচে সোনালি করে ভেজে তুলুন।

৪) সস তৈরির জন্য নন স্টিক কড়াইতে অল্প করে তেল গরম করে নিন। এতে বাকি আদা-রসুন দিয়ে দিন এবং রসুন সোনালি হয়ে যাওয়া পর্যন্ত ভাজুন। এতে বাকি মরিচের পেস্ট দিয়ে সাঁতলে নিন। এরপর টমেটো কেচাপ দিন। এতে যোগ করুন সয়া সস এবং ভাজা চিংড়িগুলো। টস করে মিশিয়ে নিন। স্বাদমতো লবণ, বাকি গোলমরিচ গুঁড়ো, চিনি এবং মল্ট ভিনেগার দিয়ে আবারও টস করে নিন।

ঘরেই তৈরি করে ফেলুন বাজারের সুস্বাদু পিজ্জা সস

Ranna Banna o beauty tips
পিজ্জা সস
পিজ্জা নাম শুনলেই জিবে পানি চলে আসে। রেস্টুরেন্ট তো বটেই, অনেকে বাসায়ও তৈরি করে থাকেন পিজ্জা। পিজ্জা তৈরির অন্যতম একটি উপাদান হল পিজ্জা সস যা বাজারে কিনতে পাওয়া যায়। পিজ্জাটা যখন ঘরে তৈরি করছেন, তখন পিজ্জা সসটিও ঘরেই তৈরি করে ফেলুন। কীভাবে তৈরি করবেন? জেনে নিন পিজ্জা সস তৈরির সহজ রেসিপিটি।

উপকরণ:

৬টি বড় টমেটো

১ টেবিল চামচ অলিভ অয়েল

১ চা চামচ রসুন কুচি

১/২ কাপ পেঁয়াজ কুচি

১/২ চা চামচ অরিগেনো

১ চা চামচ লাল শুকানো মরিচ

২ টেবিল চামচ টমেটো কেচাপ

১ চা চামচ লাল মরিচ গুঁড়ো

লবণ স্বাদমত

১/২ চা চামচ চিনি



প্রণালী:

১। টমেটোগুলো মুখ কেটে পানিতে ২-৩ মিনিট সিদ্ধ করতে দিন। সিদ্ধ হয়ে গেলে টমেটোর খোসা ছাড়িয়ে ফেলুন।

২। টমেটোগুলো কেটে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে নিন।

৩। এবার প্যান গরম হয়ে এলে এতে অলিভ অয়েল দিন।

৪। অলিভ অয়েল গরম হয়ে আসলে এতে রসুন কুচি দিয়ে দিন।

৫। রসুন লাল হয়ে গেলে এতে পেঁয়াজ কুচি দিয়ে ১-২ মিনিট ভাজুন।

৬। তারপর এতে টমেটোর পেস্ট, ওরিগেনো, শুকনো মরিচ, টমেটো কেচাপ, লাল মরিচ গুঁড়ো, লবণ দিয়ে ২-৩ মিনিট রান্না করুন।

৭। চিনি দিয়ে মাঝারি আঁচে ১-২ মিনিট রান্না করুন।

৮। ঠান্ডা হয়ে গেলে এয়ার টাইট কনটেইনারে সংরক্ষন করুন।

৯। পিজ্জা তৈরির সময় ব্যবহার করুন পিজ্জা সস।

সহজেই তৈরী করুন পাঞ্জাবী মুঠি কাবাব

Ranna banna o beauty tips
মুঠি কাবাব
 "মুঠি কাবাব" এসেছে পাঞ্জাবী "মুঠঠি কাবাব" থেকে। এটা প্রধানত পাঞ্জাবী একটি খাবার। খাবারটি কিছুটা জালি কাবাব ধরণের হলেও এর আকৃতি এবং কিছু উপাদান ভিন্ন। হাতের মুঠোয় চাপ দিয়ে আকৃতি দেয়া হয় বলে এর নাম হয়েছে মুঠি বা মুঠো কাবাব।

খাবার টেবিলে যে কোনো ধরণের কাবাব থাকলেই পরিবারের সবাই খুশি। আর খুশি হবে নাই বা কেনো? কাবাবের স্বাদ ও ঘ্রাণে সবারই লোভ লেগে যায়। আসুন তাহলে দেখে নেয়া যাক মুঠি কাবাবের সহজ রেসিপি।

পুষ্টিগুণঃ

একটি মাঝারী আকৃতির মুঠো কাবাবে আছে ১৬০ ক্যালোরি, ৪ গ্রাম ফ্যাট, ১০৫ মিলিগ্রাম কোলেস্টেরল, ৩২০ মিলিগ্রাম সোডিয়াম, ৫ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ২৬ গ্রাম প্রোটিন।

উপকরণঃ

- ১/২ কেজি গরুর/খাসির কিমা
- ১ টেবিল চামচ গরম মসলা গুঁড়ো
- পেঁয়াজ কিমা আধা কাপ,
- ১ টেবিল চামচ ধনেপাতা কুচি
- ১ টেবিল চামচ কাঁচামরিচ কুচি
- ১ চা চামচ আদা বাটা
- ১ চা চামচ রসুন বাটা
- ১/২ চা চামচ চিনি
- ১ টেবিল চামচ কর্ন ফ্লাওয়ার/ময়দা
- তেল ভাজার জন্য
- সরিষার তেল মাখানোর জন্য
- লবণ স্বাদ অনুযায়ী

প্রস্তুত প্রণালীঃ

- কিমা করা মাংসকে পাটায় আরেকবার ছেঁচে নিন। না নিলেও সমস্যা নেই, তবে নিলে ভালো।

- কিমা ভালো করে ধুয়ে পানি ছেঁকে নিন।

- কিমায় গরম মশলা, আদা বাটা, রসুন বাটা, সরিষার তেল, চিনি, লবণ, পেঁয়াজ, কর্ন ফ্লাওয়ার, ধনেপাতা ও কাঁচামরিচ কুচি মাখিয়ে অন্তত ৩০ মিনিট রাখুন।

- মাঝারী আঁচে চুলায় ফ্রাই প্যান দিয়ে মাঝারি আঁচে তেল গরম করুন।

- এবার হাতে একটু তেল মাখিয়ে নিয়ে কিছুটা মিশ্রন হাতের মুঠোয় নিন।

- মুঠোয় চেপে চেপে আকার দিয়ে গরম ডুবো তেলে ছেড়ে দিন।

- কাবাব লাল করে ভেজে তুলে কিচেন টিস্যুতে তুলে নিন।

- পরোটা, সস কিংবা সালাদের সাথে পরিবেশন করুন গরম গরম মুঠি কাবাব।

 

Copyright @ 2013 রান্না-বাণ্ণা ও বিউটি টিপস.