বৃহস্পতিবার, ২১ জানুয়ারী, ২০১৬

হেয়ারস্প্রে ভিন্ন ব্যবহার


ranna banna o beauty tips
হেয়ারস্প্রে ভিন্ন ব্যবহার
চুলের স্টাইল ধরে রাখার পাশাপাশি আরও কিছু কাজে ব্যবহার করা যেতে পারে হেয়ারস্প্রে। শুনতে অদ্ভুত শোনালেও পন্থাগুলো বেশ কার্যকর।

রূপচর্চাবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে হেয়ারস্প্রের এমনই কিছু ভিন্নধর্মী ব্যবহার উল্লেখ করা হয়।

‘হেয়ার চক’য়ের রং দীর্ঘস্থায়ী করা: চুল রাঙাতে যে হেয়ার চক ব্যবহৃত হয়ে থাকে এগুলোর রং সাধারণত চুল ধোয়ার সঙ্গে পানিতে ধুয়ে যায়, এছাড়াও দীর্ঘ সময় চুল রাঙানো থাকলে হাতের ঘষায় এবং বাতাসে রং হালকা হয়ে যেতে পারে। অনেক সময় রং ঝরে পড়তে পারে। এ সমস্যার চটজলদি সমাধান হতে পারে হেয়ারস্প্রে। চুলে হেয়ার চক লাগানোর পর স্প্রে করে নিলে রং ঝরে পড়ার এবং হালকা হয়ে যাওয়ার বিড়ম্বনা এড়ানো যাবে।

ববি পিন টেকসই করতে: চুল যেন খুলে না যায়, বেণি বা খোঁপা যে কোনো স্টাইল ধরে রাখতে ব্যবহৃত হয় ববি পিন। চিকন আর কালো এই ক্লিপগুলো অনেক সময় ঢিল হয়ে যায়। এ সমস্যা এড়াতে চুলে আটকানোর আগে পিনগুলোতে খানিকটা হেয়ারস্প্রে করে নিলে তা দীর্ঘসময় চুলে আটকে থাকবে।

নেইলপলিশ দীর্ঘস্থায়ী করতে: রং দীর্ঘস্থায়ী করতে উপরে একটি স্বচ্ছ নেইলপলিশ বা টপকোট ব্যবহার করা হয়ে থাকে। তবে টপকোট না থাকলেও অসুবিধা নাই। দ্রুত নেইলপলিশ শুকিয়ে তা থেবড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমাতে ব্যবহার করা যেতে পারে হেয়ারস্প্রে। নেইলপলিশ লাগানোর পর নখের উপরে কয়েক পাম্প হেয়ারস্প্রে নেইলপলিশের রং দীর্ঘস্থায়ী করবে।

পরিপাটি থাকতে: হেয়ারস্প্রে’র মূল কাজই চুল গোছানো রাখা। তবে এলোমেলো চুলকে গোছানো রাখতে প্রতিদিন তো আর হেয়ারস্প্রে লাগানো সম্ভব না, আবার উচিতও নয়। তবে ছোট চুলগুলো বাতাসে যেন অগোছালো না হয়ে যায় সেজন্য ব্রাশে স্প্রে করে নিলে চুল গোছানো থাকবে। কিছু জামার কাপড় স্বাভাবিকের তুলনায় একটু বেশি বাতাসে উড়ে। এ ধরনের কাপড়গুলোর উল্টা পাশে হেয়ারস্প্রে ছড়িয়ে নিলে ওড়ার মাত্রাও কমে আসবে।

ডিওডরেন্টের বিকল্প: ডিওডরেন্ট শেষ। বাসায় বডি স্প্রে আছে! ওতেও হবে। বাহুমূল ঘেমে অস্বস্থিকর পরিস্থিতি এড়াতে বগলে খানিকটা হেয়ারস্প্রে ছড়িয়ে নেওয়া যেতে পারে। হেয়ারস্প্রে’তে থাকা হালকা সুগন্ধ বেশ দীর্ঘ সময় সুরভিত রাখবে আপনাকে।

পোকামাকড় থেকে মুক্তি: একটি তেলাপোকা বা মাছি বেশ কিছুক্ষণ ধরে বিরক্ত করছে! হাতের কাছে মশা বা তেলাপোকা মাড়ার স্প্রেও পাচ্ছেন না! চটজলদি সমাধান হতে পারে হেয়ারস্প্রে। তেলাপোকার উপর সরাসরি স্প্রে করলে তা তাড়াতে বেশ কার্যকর হবে।

ফুল সংরক্ষণ করতে: তাজা ফুল সাজানোর পর দিনই নেতিয়ে যায়। তবে ফুল সাজানোর পর এর উপর খানিকটা হেয়ারস্প্রে ছড়িয়ে দিলে তা বেশ কিছুদিন তাজা থাকবে।

নিরামিষ ভোজীদের ৫ খাবার

ranna banna o beauty tips
নিরামিষ ভোজীদের ৫ খাবার
সুস্থ শরীরের জন্য প্রয়োজনীয় সকল পুষ্টি উপাদান পর্যাপ্ত পরিমানে পাওয়া নিরামিষভোজীদের ক্ষেত্রে অনেক সময় কষ্টকর হয়ে পড়ে।

এই সমস্যা সমাধানে সহায়ক পাঁচটি খাবারের কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্যবিষয়ক এক ওয়েবসাইট।

শুকনা ফল ও বাদাম: কাঠবাদাম, পেস্তা, কিশমিশ, ওয়ালনাট ইত্যাদি আমিষে ভরপুর। বীজজাতীয় খাবার যেমন তিসিও অনেক উপকারী কারণ এতে থাকে আনস্যাচুরেইটেড চর্বি।

প্রতিদিন একমুঠ বাদাম বা বীজ খেলে নিশ্চিত হবে শরীরের জন্য প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় আঁশ, ভিটামিন, আমিষ এবং আয়রন। 

ডিম ও দুগ্ধজাত খাবার: ডিম ও দুধ থেকে তৈরি খাবারে মিলবে আমিষ। যা মাংসবিহীন খাদ্যাভ্যাসে পাওয়া সম্ভব নয়। দুধ ও দুগ্ধজাত খাবারে আরও থাকে ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন ডি।

ডাল: নিরামিষ খাদ্যাভ্যাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ হল মটরশুঁটি, শিমের দানা, ডাল ইত্যাদি। এগুলো আমিষের একটি ভালো উৎস। পাশাপাশি শরীরের প্রয়োজনীয় আঁশ, ভিটামিন ও খনিজও থাকে।

শস্যজাতীয় খাবার: কার্বোহাইড্রেটের একটি গুরুত্বপূর্ণ উৎস শষ্যজাতীয় খাবার। দস্তা, কর্পূর, লৌহ ইত্যাদি প্রয়োজনীয় খনিজের অভাবও মেটায় এই খাবারগুলো। এজন্য যব, সম্পূর্ণ গমের তৈরি রুটি, পাস্তা, বাদামি চাল ইত্যাদি খেতে পারেন।

ফল ও সবজি: ভিটামিন, খনিজ ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে ভরপূর থাকে ফল ও সবজি। নিরামিষভোজীদের জন্য এগুলো সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ।

ছোটমাছের চচ্চড়ি

ranna banna o beauty tips
ছোটমাছের চচ্চড়ি
উপকরণ: ছোটমাছ ১৫০গ্রাম। পেঁয়াজবাটা ১ টেবিল-চামচ। পেঁয়াজকুচি আধা কাপ। আদাবাটা আধা চা-চামচ। রসুনবাটা ১ চা-চামচ। হলুদগুঁড়া আধা চা-চামচ। মরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ। ধনেগুঁড়া ১/৪ চা-চামচ। লবণ স্বাদ মতো। তেল ১/৪ কাপ। কাঁচামরিচ ৪টি। ধনেপাতা ইচ্ছামতো। 

পদ্ধতি: মাছগুলো পরিষ্কার করে ধুয়ে নিন।

কড়াইতে তেল গরম করে, পেঁয়াজকুচি দিয়ে বাদামি রং করে ভাজুন। এখন এতে অল্প গরম পানি সঙ্গে হলুদগুঁড়া, মরিচগুঁড়া ও ধনেগুঁড়া দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়েচেড়ে কষাতে হবে।

কষে আসলে, পেঁয়াজবাটা, রসুনবাটা ও লবণ দিয়ে আরেকটু কষিয়ে মাছগুলো দিয়ে, হালকা করে নেড়ে দিন। প্রয়োজন না হলে পানি দেবেন না।

রান্না হয়ে গেলে, নামিয়ে উপর দিয়ে কাঁচামরিচ আর ধনেপাতা ছড়িয়ে দিয়ে পরিবেশন করুন।

চিংড়ি ভাজা


ranna banna o beauty tips
চিংড়ি ভাজা
উপকরণ: ১২টি বড় চিংড়িমাছ। ১টি ডিম। ১ টেবিল-চামচ রসুনবাটা। ১ চা-চামচ গোলমরিচ-গুঁড়া। স্বাদ মতো লবণ। আধা চা-চামচ লেবুর রস। ১ কাপ ময়দা। ১ কাপ পাউরুটির গুঁড়া (পাউরুটি একদম গুঁড়া করা যাবে না। একটু গোটা গোটা থাকবে। তেল পরিমাণ মতো।

পদ্ধতি: চিংড়ির খোসা ছাড়িয়ে পরিষ্কার করে নিন। তবে লেজটা রাখতে হবে। কিচেন টিস্যু দিয়ে চেপে চেপে চিংড়িগুলো একদম শুকনা করে নিন।

লবণ, গোলমরিচ, রসুনবাটা, লেবুর রস দিয়ে চিংড়িগুলো মাখিয়ে নিন।

ডুবো তেলে ভাজতে হবে। তাই সেই পরিমাণ তেল কড়াইতে নিয়ে গরম করুন

একটা একটা করে চিংড়ি শুকনা ময়দায় ভালো মতো গড়িয়ে আগেই ফেটিয়ে নেওয়া ডিমে চুবিয়ে নিন। এবার পাউরুটির গুঁড়ায় গড়িয়ে, গরম ডুবো তেলে ভাজুন।
সোনালি রং হলে তুলে পরিবেশন করুন।

নোট: লবণ সামান্য দিতে হবে। তেল ভালো মতো গরম করে নিয়ে তারপর ভাজতে হবে। তেলের পরিমাণ বেশি দিতে হবে, নইলে আকারটা নষ্ট হয়ে যাবে।

তেলাপোকা তাড়ানোর যাদু

ranna banna o beauty tips
তেলাপোকা তাড়ানোর যাদু
কিচেন কেবিনেট থেকে শুরু করে খাটের নিচ, কাপড়ের আলমারি সবখানে তেলাপোকার উপদ্রব। অন্ধকার আর খাবার যেখানে মিলবে, সেখানেই থাকে এই তেলাপোকা। তাই আজ শিখে নিন তেলাপোকা তাড়ানোর দারুণ যাদু। আর এই কাজে আপনার সঙ্গী হবে বেকিং সোডা!

ছোট বাটিতে বেকিং সোডা নিন, তারপর তেলাপোকার আক্রমণ সবচাইতে বেশি হয় যে স্থান গুলোয়, সেখানে দিয়ে রাখুন। বেকিং সোডা তেলাপোকার ভীষণ অপছন্দের বস্তু। ১০ থেকে ১২ দিন পর পর বেকিং সোডা বদলে নতুন করে দিন। কেননা বাতাসের আদ্রর্তার কারণে সোডার কার্যকারিতা কমে যায়। যে কোন সাধারণ মুদীর দোকানেই কিনতে পারবেন বেকিং সোডা। এখন অনেক কোম্পানির বেকিং সোডাও কিনতে পাওয়া যায়। এছাড়াও ঘরের মেঝে পরিস্কার করার সময় পানিতে দুই টেবিল চামচ ভিনেগার মিশিয়ে নিন। এতে তেলাপোকা এবং পিঁপড়া থেকে রেহাই পাবেন।

বুধবার, ২০ জানুয়ারী, ২০১৬

রূপার গয়নায় নারীর সাজ

ranna banna o beauty tips
রূপার গয়নায় নারীর সাজ
বেশ কিছু বছর আগে গ্রামবাংলার নারীর সাজে শোভা পেত রূপার বাহারি মল, হাতে বাজু আর কোমরে বিছা। স্টাইলিশ নারীদের কাছে স্বর্ণের বিপরীতে এর গুরুত্ব ছিলো কম। কিন্তু সময়ের পরিবর্তনে রূপার গয়নার ডিজাইনে এসেছে উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন। ঐতিহ্যবাহী রূপার গয়না গ্রামবাংলার গণ্ডি পেরিয়ে প্রভাব বিস্তার করেছে হাল ফ্যাশনের জগতে।

রূপার গোল্ডপ্লেটেড পাথর বসানো আংটি, চুড়ি, ব্রেসলেট, রূপার মল, গলার হার ইত্যাদির ব্যবহার বেড়ে চলেছে। বাজারে অক্সিডাইজ রঙের রূপার মলের চাহিদা সবচেয়ে বেশি। ফ্যাশন-সচেতন নারীদের কাছে রূপার গয়না এখন পছন্দের তালিকায় প্রথম সারিতে। নারী ক্রেতাদের পাশাপাশি পুরুষের কাছেও রূপার ব্রেসলেট ও কানের রিং পাচ্ছে সমান জনপ্রিয়তা।

এ গয়নার সবচেয়ে বড় সুবিধা হচ্ছে হালকা-গাঢ় সব রঙের পোশাকের সঙ্গেই রুপার গয়না মানিয়ে যায়। জমকালো সালোয়ার কামিজ এবং ফতুয়ার সঙ্গেও রুপার বড় দুল বেশ চলছে। শাড়ির সঙ্গে পরার জন্য মেয়েরা রুপার ভারী গয়না বেশি পছন্দ করে।

ব্যবহারের পর গয়না ভালো করে নরম কাপড় বা টিস্যু দিয়ে মুছে নিতে হবে। তারপর ভালো করে টিস্যুতে মুড়িয়ে গয়নার বাক্সে রেখে দিন।  গয়না কালো হয়ে গেলে টুথপেস্ট অথবা তেতুল গোলা দিয়ে হালকা করে ঘষে পরিষ্কার করে ধুয়ে ফেলুন।

ডিজাইন ও আকার ভেদে প্রতিটি রেূপার নাকফুলের দাম পড়বে ২৫০ থেকে ৩০০ টাকা। কানের দুল ৬০০ থেকে ১ হাজার টাকা। বালা ২ হাজার থেকে ৫ হাজার টাকা। টিকলি দেড় হাজার থেকে ৩ হাজার টাকা। ব্রেসলেট ১ হাজার থেকে ২ হাজার টাকা, খাড়ু ও বাজু ২ হাজার থেকে ৭ হাজার টাকা, মাদুলি সেট আড়াই হাজার থেকে ৪ হাজার টাকা। গয়নার সেট কিনতে খরচ হবে দশ হাজার থেকে পনের হাজার টাকার মধ্যে । তবে জাঁকজমকপূর্ণ গয়নার সেট কিনতে হলে খরচ করতে হবে ৫০ হাজার টাকার বেশি।

আধুনিক ডিজাইনের রূপার গয়নার বিশাল সংগ্রহ রয়েছে ফ্যাশন হাউস আড়ং-এ। এখানে রুপার মল, নাকফুল, আংটি, চুড়ি, ব্রেসলেট থেকে শুরু করে গলার হার পর্যন্ত নানা নকশার গয়না পাওয়া যাবে। দাম নির্ভর করবে কী কিনছেন, তার ওপর। ফ্যাশন হাউস অঞ্জন’স- এ পাবেন  আধুনিক ডিজাইনের রূপার গয়না। এই ফ্যাশন হাউসের গয়নার বিভিন্ন অঞ্চল থেকে সংগ্রহ করা মোটিফ ডিজাইনে ব্যবহার করা হয়েছে। বসুন্ধরা শপিং মল-এ পাবেন রূপার গয়না। এছাড়া ঢাকার গাউছিয়া, মেট্রো শপিং মল, ইস্টার্ন মল্লিকাসহ বেশির ভাগ শপিং মলেই রূপার গয়না পাবেন। অনেক গয়নার দোকান থেকেই আপনি নিজের পছন্দমতো নকশায় অর্ডার দিয়েও বানিয়ে নিতে পারেন রূপার গয়না।

শীতে ঘর গরম রাখার উপায়

ranna banna o beauty tips
শীতে ঘর গরম রাখার উপায়
শীত বইছে পুরোদমে। শহরে শীতের আধিপত্য কম হলেও গ্রাম মুড়ে আছে শীতের চাদরে। কনকনে ঠাণ্ডার ফাঁকে রোদের উঁকি থাকে কখনো, কখনো আবার একেবারেই থাকে না। তাইতো গরম কাপড়ে নিজেকে উষ্ণ রাখার দারুণ প্রচেষ্টা। শীতের দাপুটে হাওয়ায় সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়ে যায় অনেক সময়। কোনো মতে বাইরের কাজ শেষ করে নিজের ঘরে আশ্রয় নেয়া। অথচ বাইরের বাতাস ঠেকালেও তীব্র শীতে ঘরের ভেতরে থাকে কনকনে শীত। তাই দরকার ঘরকে উষ্ণ রাখা। কিন্তু কীভাবে-

- এই শীতে ঘর গরম করার জন্য ব্যবহার করতে পারেন ভারী বা কয়েক পরতের উজ্জ্বল রঙের পর্দা। উজ্জ্বল রঙের পর্দাগুলো যেমন ঘর গরম রাখবে, তেমনি ঘরের সৌন্দর্যে আনবে ভিন্নতা।

- বাইরের বাতাস ঢুঁকে ঘরকে ঠাণ্ডা করে ফেলে। তাই দরজা-জানালার ফাঁকা স্থানগুলো বন্ধ করে দিতে হবে যত দ্রুত সম্ভব। এসব জায়গায় ব্যবহার করতে পারেন রাবারের বেল্ট, মোটা কাগজ বা কাপড়।

- ঘরে রোদ পড়ার ব্যবস্থা থাকলে আলো ঢোকার সুযোগ রাখতে হবে। দুপুরের দিকে কিছুক্ষণের জন্য হলেও সূর্যের আলো ঢুঁকতে দরজা-জানালার পর্দা সরিয়ে দিতে পারেন। এতে ঘর কিছুটা হলেও গরম হবে।

- ঘরের দেয়ালে লাগিয়ে নিতে পারেন পাতলা ফয়েল কাগজ। ফয়েল কাগজে মুড়ে রাখলে দেয়াল থেকে ঠাণ্ডা বের হতে বাধা দেয়। গিফট শপে এসব কাগজ কিনতে পাওয়া যায়। পছন্দের রঙ ও ডিজাইনের কাগজ লাগিয়ে নিলেই হল।

- জানালা যদি ঘরে রোদ ঢোকার উৎস হয় তাহলে জানালার কাছেই বসিয়ে দিন বড় একটি আয়না। আয়নায় প্রতিফলিত তাপে আরও উষ্ণ হবে আপনার ঘর।

- প্রয়োজনে রুম হিটারও ব্যবহার করতে পারেন। সেক্ষেত্রে ঘরের তাপমাত্রার সঙ্গে মিলিয়ে হিটারের তাপমাত্রা ঠিক করতে ভুলবেন না।

- শীতের সকালে এবং সন্ধ্যায় বা রাতে রান্নাবান্নার কাজ চালাতে পারেন। এতে ঘর গরম হবে পর্যাপ্ত পরিমাণে। জানালা দরজা ফাঁকা না থাকলে উষ্ণতা বজায় থাকবে।

- শীতের এই সময়ে মেঝেতে কার্পেট বা মাদুর বিছিয়ে নিন। বাজারে নানা ধরণের কার্পেটের পাশাপাশি বেত ও পাটের তৈরি আধুনিক ডিজাইনের চাটাইও পাওয়া যায়। এগুলো মেঝে থেকে ঠাণ্ডা উঠতে বাধা দেয়।

 

Copyright @ 2013 রান্না-বাণ্ণা ও বিউটি টিপস.