বৃহস্পতিবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০১৫

গরম ভাতের সাথে মজাদার সর্ষে ফুলের বড়া

ranna banna o beauty tips
সর্ষে ফুলের বড়া
কুমড়ো ফুলের বড়া তো অনেক খেয়েছেন, সর্ষে ফুলে বড়া কি খেয়েছেন কখনো? শীতের এই সময়ে সর্ষে ফুলে ছেয়ে গিয়েছে গ্রাম বাংলার মাঠ। চলুন তাহলে, আজ বীথি জগলুলের হেঁসেল থেকে জেনে নিই সর্ষে ফুলের বড়ার রেসিপি। গরম গরম ভাতের সাথে জমবে দারুণ।






যা প্রয়োজন

সর্ষে ফুল কুচি- ২ কাপ

পিঁয়াজ কুচি- ৪-৫ টে চামচ

কাঁচামরিচ কুচি- ৪-৫টি

আদা/রসুন বাটা-- ১ চা চামচ করে

হলুদ/মরিচ গুঁড়া-- ১/২ চা চামচ করে

জিরা গুঁড়া-- ১ চা চামচ

চালের গুঁড়া-- ৩ মুঠি

সরিষার তেল-- ভাজার জন্যে

লবণ-- স্বাদমতো



যেভাবে করবেন

    -সব উপকরণ একসাথে মেখে সরিষার তেলে শ্যালো ফ্রাই করে নিন।
    -মৃদু আঁচে দুইপাশ গোল্ডেন হলে নামিয়ে নিন।
    -গরম গরম পরিবেশন করুন গরম ভাতের সাথে। পাকোড়া হিসাবে সস দিয়েও পরিবেশন করতে পারেন।

সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৫

চুলের রঙে চেহারায় পান নতুনত্ব

Ranna banna o beauty tips
চুলের রঙে চেহারায় পান নতুনত্ব
নিজের চেহারায় নতুনত্ব চান। কিন্তু উপায় কি? সবচেয়ে সহজ উপায় হতে পারে আপনার চুলের স্টাইল বদলে নেয়া। মাথার চুলকে কেটেছেঁটে নতুন ডিজাইন আর সঙ্গে থাকুক নানা ঢঙে চুলের রঙ। ব্যস, চেহারায় পেয়ে যান পরিবর্তনের ছোঁয়া। তবে তার আগে জেনে নেয়া দরকার হালের ফ্যাশনে চুলের রঙের ধরনটা কেমন চলছে?

হুট করেই চুলের রঙ পরিবর্তন না করিয়ে বরং আগে থেকে পরিকল্পনা করে নিন। চুলের রঙ আপনার শরীরের রঙের সঙ্গে না মিললে তা দেখতে বাজে দেখাবে। অনেক সময় সঠিক চুলের রঙ বাছাইয়ের অভাবে শরীরে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। রঙ করানোর পর চুল রুক্ষ্ম, অমসৃণ হয়ে যাওয়া, স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি চুল পড়া ইত্যাদি হতে পারে। সে কারণে চুলের একটু বাড়তি যত্ন নেয়া প্রয়োজন। তাই রঙ বাছাইয়ে ভালো ব্র্যান্ডকে প্রাধান্য দিতে হবে। এছাড়াও চুলের যত্নে একটু সময় ব্যয় করার মানসিকতা রাখতে পারলে তবেই চুলে রঙ করানোর সিদ্ধান্ত নিন।

অস্কার ব্লান্ডি স্যালনের শীর্ষ চুলের রং বিশেষজ্ঞ কাইল হোয়াইটের মতে, বর্তমানে চুলের রঙের ট্রেন্ড হলো স্বর্ণরঙা প্লাটিনাম। সঙ্গে বেছে নিতে পারেন ক্যারামেল রঙ। এছাড়াও ওমব্রেটাও কিন্তু বেশ চলছে। অর্থাৎ কাছাকাছি রঙের দুই রকম শেডের ব্যবহারও আপনি করতে পারেন।
আপনার চোখ ও ত্বকের বর্ণ যদি সোনালি, বাদামি বা হলুদ হয়, তাহলে চুলের রঙ লালচে, বাদামি, মেহগনি, সোনালি ইত্যাদি হওয়া উচিৎ। চোখ ও ত্বকের রঙ গোলাপি ধরনের হলে ধূসর বা প্লাটিনামের শেডগুলো, বেশ মানিয়ে যাবে। আমাদের দেশের মানুষের ত্বকের রঙ অনুযায়ী চুলের রঙ কখনোই একেবারে সাদা বা ধূসর হওয়া উচিৎ নয়। তাই এমন কোনো রঙ পছন্দ করতে হবে, যাতে ত্বকের রঙের সঙ্গে চুলের রঙের সুন্দর একটা মিশ্রণ থাকে।

বাড়িতে বসেই যেকোনো এক রঙে পুরো চুল রাঙানো বা হালকা হাইলাইট করা সম্ভব। বাড়িতে যারা চুল রঙ করতে চান, তারা প্যাকেটে প্রস্তুত রঙের নির্দেশনা অনুসরন করতে পারেন। বাড়িতে চুল রঙ করার সময় খেয়াল রাখবেন, যাতে চুলের গোড়ায় সেটা বেশি না লাগে। মাথার ত্বকে রঙ লাগলে চুল পড়ে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। যদি কয়েক রঙের শেড চান অথবা ওমব্রে করাতে চান, তাহলে পেশাদার কারও সাহায্য নেয়া ভালো।

চুল রঙ করানোর পর অন্তত এক দিন অপেক্ষা করুন। প্রথম কয়েক দিন চুলে ফ্ল্যাট-আয়রন ব্যবহার করুন, এতে চুলের রঙ দীর্ঘস্থায়ী হবে। অবশ্যই কোমল কোনো শ্যাম্পু অথবা রঙ করা চুলের জন্য বিশেষভাবে তৈরি শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার ব্যবহার করুন। চুলের উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে ঠাণ্ডা পানিতে চুল ধোয়া সবচেয়ে উত্তম।


সবজির মাংস!

ranna banna o beauty tips
সবজির মাংস!
বাঙালির খাদ্যাভ্যাসে ‘কমন’ হলেও শহরে টাটকা শাক-সবজি পাওয়া দুষ্কর। তাই খাবারের তালিকায় বেশ ওপরেই থাকে মাংস, বিশেষ করে ব্রয়লার মাংস। কিন্তু চিকিৎসকের বিধি-নিষেধে সাধ তুলে রাখতে হয় অনেকের। তবে এবার পরিবর্তন আনতে পারেন খাবারে। অনায়াসেই খেতে পারেন মাংস। কেননা মাংস তৈরিই হচ্ছে শাক-সবজি থেকে।

ভাবছেন গুল মারছি? একেবারেই না। সত্যি সত্যি শাকসবজি থেকে তৈরি হচ্ছে নকল মাংস বিয়ন্ড মিট। আর এ মাংস খেতে অবিকল চিকেনের মতোই।

এমনকি মাইক্রোসফট প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটসও বিয়ন্ড মিটসের নকল মাংস খেয়ে বুঝতেই পারেননি। এর স্বাদ, টেক্সচার অবিকল চিকেনের মতো বলেই জানিয়েছেন তিনি। ভবিষ্যত্‍ পৃথিবীর খাদ্য বিয়ন্ড মিট যোগাতে চলেছেও বলে মনে করছেন বিশ্বের সবচেয়ে ধনাঢ্য এই ব্যক্তি।
ইথান ব্রাউন

বিয়ন্ড মিটের চিন্তা প্রথম মাথায় ইথান ব্রাউনের। এই স্টার্টআপের সিইও তিনি। নিজের এই প্রযুক্তির পেটেন্ট নিয়েছেন ইথান ব্রাউন। এই নকল মাংস সাধারণ মানুষের মধ্যে জনপ্রিয় হয়ে উঠলে প্রাণী হত্যা অনেক কমে যাবে বলেও মনে করছেন তিনি।

ইথান ব্রাউনের মতে, মাংসের জন্য পশুখামারের পেছনে প্রচুর খরচ করতে হয়। একটি প্রাণী থেকে এক পাউন্ড মাংস পেতে যে পরিমাণ জমি, শক্তি ও জন ব্যবহার করতে হয়, তা বিশাল। একটি প্রাণীর শরীরের মাত্র ৩০ শতাংশ মাংস আমরা খাই। বাকি পুরোটাই নষ্ট হয়। শক-সবজি থেকে প্রস্তুত নকল মাংস খেলে প্রচুর টাকা ও সময় বাঁচবে বলে জানিয়েছেন তিনি।

নিরামিষ খাওয়া মানুষের শরীরের পক্ষে সবচেয়ে ভালো বলে জানিয়েছেন ডাক্তাররাও। নকল মাংস খেলে স্বাদের সঙ্গে সমঝোতা না করেই স্বাস্থ্য রক্ষা সম্ভব। ইথান ব্রাউন জানিয়েছেন যে মাংস শুধুমাত্র অ্যামিনো অ্যাসিড, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, খনিজ পদার্থ ও জলের সংমিশ্রণ। এই সব জিনিস যে সব গাছে থাকে, তা সংগ্রহ করে সেখানে মাংসের স্বাদ, টেক্সচার ও পুষ্টি কৃত্রিম ভাবে যোগ করেছেন তিনি।

খেজুর গুড়ের মজার পায়েস

ranna banna o beauty tips
খেজুর গুড়ের মজার পায়েস
শীতের এই সময়টাতে পাওয়া যাচ্ছে সুগন্ধি খেজুর গুড়। বাঙালিয়ানা খাবার রীতিতে নতুন খেজুর গুড়ের পায়েস একটা অবিচ্ছেদ্য অংশ। নিজেদের খাওয়ার সঙ্গে অতিথি আপ্যায়নে এই পায়েসের জুড়ি নেই। খেজুর গুড়ের এই পায়েসের স্বাদ অন্য কোনো খাবারে পাওয়া সম্ভব নয়। তাই সে স্বাদ থেকে নিজেকে বঞ্চিত করতে রাজি নয় কেউ। খুব ঘন ঘন খাওয়া না হলেও প্রতিটি বাঙালি পরিবারে বছরে অন্তত একবার খাওয়া চাই-ই। প্রায় সবাই রান্না করতে পারেন খেজুর গুড়ের পায়েস। কিন্তু পায়েসকে আরও বেশি মজাদার করতে জানা দরকার সামান্য কিছু কৌশল। তাই দেখে নিতে পারেন এক নজরে..

যা যা লাগবে

পোলাও চাল ৫০০ গ্রাম, খেজুরের গুড় স্বাদমতো, দুধ ৪ লিটার, এলাচ ৪টি, দারুচিনি ৪ টুকরা, তেজপাতা ২টি, বাদাম-কিশমিশ পছন্দমত।

যেভাবে করবেন

প্রথমে চাল ভালো করে ধুয়ে পানি ঝরিয়ে নিতে হবে। দুধ আর গুড় একটি পাত্রে ঘন করে  জ্বাল দিয়ে নিন। এবার আলাদা পাত্রে চাল ফুটিয়ে দুধ-গুড়ের পাত্রে ঢেলে দিতে হবে। ফুটে ওঠা পর্যন্ত নাড়তে থাকুন। এবার তাতে এলাচ, দারুচিনি ও তেজপাতা দিয়ে আবারও আস্তে আস্তে নাড়তে হবে। খেয়াল রাখতে হবে যেন পাতিলের নিচে পায়েস পুড়ে লেগে না যায়। ঘন হয়ে এলে নামিয়ে বাদাম-কিশমিশ দিয়ে পছন্দমত সাজিয়ে পরিবেশন করুন মজাদার খেজুর গুড়ের পায়েস।

রবিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৫

সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর বিট রুটের টিক্কি

ranna banna o beauty tips
সুস্বাদু ও স্বাস্থ্যকর বিট রুটের টিক্কি
সবজি হিসাবে বিট দারুণ স্বাস্থ্যকর হলেও অনেকেই এই সবজিটি খেতে চান না একেবারেই। কেন? কারণ আসলে ঠিক মত রান্না করতে না পারলে বিট খেতে ততটা ভালো লাগে না। চলুন, আজ জেনে নিই নাদিয়া নাতাশার চমৎকার একটি রেসিপি। বিট খেতে এত সুস্বাদু আগে কখনো লাগেনি আপনার!

উপকরণ:
বিট রুট মিহি কুচি ১ কাপ
রোষ্টেট পিনাট ১/২কাপ
আলু সেদ্ধ ১কাপ
পেঁয়াজ কুচি ১/২ কাপ
কাচামরিচ কুচি ৩/৪ টা
লেবুর রস ২/৩ চা চামচ
ধনে পাতা কুচি ২ চা চামচ
আদা বাটা ১/২ চা চামচ
রসুন বাটা ১/২চা চামচ
জিরা গুঁড়ো ১/২ চা চামচ
গোল মরিচ গুঁড়ো সামান্য
লবণ পরিমান মত
ব্রেড ক্রামব ১ কাপ
ময়দা ১/২ কাপ
পানি ১/২ কাপ
তেল ভাজার জন্য

প্রনালি:

    -বিট রুট কুচি সামান্য লবণ মিশিয়ে রাখুন আধা ঘন্টা।
    -আধা ঘন্টা পর ভালভাবে চেপে রস নিংড়ে নিন।
    -এবার সব মসলা আলু বাদাম পেঁয়াজ কুচি কাঁচামরিচ কুচি ধনে পাতা দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে টিক্কির আকার দিন।
    -ময়দা আর পানি গুলিয়ে পাতলা মিশ্রন তৈরি করুন।
    -এবার টিক্কি ময়দায় চুবিয়ে ব্রেড ক্রামে গড়িয়ে নিন। নরমাল ফ্রিজে রাখুন ১ ঘন্টার জন্য। এবার ডুবো তেলে ভাজুন আর গরম গরম সার্ভ করুন।

ভিন্ন রকম রেসিপি "বিজয় পরোটা"

ranna banna o beauty tips
 "বিজয় পরোটা"
চলে এসেছে আমাদের সবচাইতে আনন্দের উৎসব "বিজয় দিবস"। বিশেষ এই দিনের আনন্দে স্মরণীয় কিছু তৈরি করতে চান? বীথি জগলুলের দারুণ রেসিপিতে তৈরি করে ফেলুন বিজয় পরোটা। চলুন জেনে নিই।

যা প্রয়োজন
ময়দা- ২ কাপ
সুজি- ৪ টে চামচ
গুঁড়া দুধ- ৪ টে চামচ
লবণ- ১ চা চামচ
তেল- ৬ টে চামচ
জিরা গুঁড়া- ২ চা চামচ
আস্ত জিরা- ১ চা চামচ
চাট মসলা- ২ চা চামচ
গরম মসলা গুঁড়া-- ১ চা চামচ
মরিচ গুঁড়া- ১ চা চামচ

- উপরের সব উপকরণ আলাদা বাটিতে সমান দুইভাগে ভাগ করে একসাথে মিশিয়ে রাখুন।

এছাড়া লাগবে
পালং শাক কুচি- ১ কাপ
গ্রেটেড গাজর- ২-৩টি
তেল- ভাজার জন্যে

যেভাবে করবেন

    -পালং শাক ভাপিয়ে নিয়ে সামান্য পানি দিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে পিউরি করে নিন। একইভাবে গাজরও পিউরি করে নিন।
    -এবার একভাগ ময়দার মিশ্রণে পরিমাণমতো পালং-এর পিউরি দিয়ে ডো করে নিন। অল্প অল্প করে পিউরি দেবেন। একবারে দিলে ডো নরম হয়ে যেতে পারে।
    -একইভাবে গাজরের পিউরি দিয়ে ডো করুন। ডো করা হলে ঢাকনা দিয়ে ১৫ মিনিটের জন্যে ঢেকে রাখুন।
    -পনেরো মিনিট পর ২ রঙের ডো দিয়ে ১০-১০ করে বিশটি লেচি কেটে নিন। একটি সবুজ ও একটি কমলা/লাল লেচি পাশাপাশি রেখে কয়েলের প্যাঁচের মতো প্যাঁচ দিয়ে গোল করে নিন।
    -এবার এটিকে বেলে গোল পরোটা বানিয়ে নিন। পরোটার সাইজ পুরির চেয়ে কিছুটা বড়ো হবে। সব বানানো হলে মোগলাই পরোটার মতো করে ভেজে নিন।
    -গরম গরম পরিবেশন করুন চিকেন অথবা বীফ ভুনা দিয়ে।

সুস্বাদু নার্গিসি কোফতা তৈরির একটি সহজ রেসিপি

ranna banna o beauty tips
নার্গিসি কোফতা
স্থানীয় ভাজাভুজির দোকানে সিঙ্গারা-সমুচার পাশাপাশি আরও একটা খাবার পাওয়া যায়, সেটা হলো ডিম-চপ। বাড়িতেও অনেকেই ডিম চপ তৈরি করেন অতিথি আপ্যায়নের জন্য। ডিম চপের আরও অভিজাত একটি ধরণ হলো নার্গিসি কোফতা। খুব সহজেই তৈরি করে ফেলতে পারবেন বাড়িতে। অতিথি আপ্যায়ন ছাড়াও বিকেল বেলার স্ন্যাক্স হিসেবে দারুণ লাগবে নার্গিসি কোফতা।
উপকরণ

    -   ৪টা সেদ্ধ ডিম
    -   ২৫০ গ্রাম চিকেন কিমা
    -   ২টা ছোট আলু, সেদ্ধ করে ভর্তা করা
    -   ভাজার জন্য ব্রেড ক্রাম্ব
    -   এক স্লাইস পাউরুটি, ভিজিয়ে পানি চিপে নেওয়া
    -   ৩ টেবিল চামচ ধনেপাতা কুচি
    -   সিকি চা চামচ গোলমরিচ
    -   ১ চা চামচ জিরা গুঁড়ো
    -   ১ চা চামচ গরম মশলা
    -   লবণ স্বাদমতো
    -   ১ চা চামচ আদা কুচি
    -   ১ চা চামচ রসুন কুচি
    -   ২টা কাঁচামরিচ কুচি
    -   ডিপ ফ্রাই করার জন্য তেল

প্রণালী

১) একটা বাটিতে মিশিয়ে নিন চিকেন কিমা, আলু ভর্তা, রসুন কুচি, আদা কুচি, কাঁচামরিচ কুচি, লবণ, জিরা, গরম মশলা, গোলমরিচ গুঁড়ো এবং কিছুটা ধনেপাতা কুচি। এগুলো একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এটাকে মিক্সারে দিয়ে পেস্ট তৈরি করে নিন।

২) এই মিশ্রণে ভেজানো পাউরুটি এবং আরও কিছুটা ধনেপাতা কুচি দিয়ে মিশিয়ে নিন। এরপর হাতে তেল মাখিয়ে অল্প কিছুটা মিশ্রণ হাতে নিন। প্যাটি বানিয়ে এর মাঝে একটা সেদ্ধ ডিম রেখে চারদিক দিয়ে মুড়ে কোফতার আকৃতি দিন।

৩) কোফতাটাকে ডিমে ডুবিয়ে নিয়ে তারপরে ব্রেড ক্রাম্বে গড়িয়ে নিন। ডিমে না ডুবালেও চলবে। এবার গরম তেলে ডিপ ফ্রাই করে নিন কোফতাটাকে। এভাবে সবগুলো ডিম দিয়ে কোফতা তৈরি করে ভেজে নিন। বেশি কড়া করে ভাজবেন না। সোনালি হয়ে এলে নামিয়ে নিন।

নার্গিসি কোফতা মাঝ বরাবর কেটে গরম গরম সার্ভ করুন। সাথে দিতে পারেন সস অথবা চাটনি।

 

Copyright @ 2013 রান্না-বাণ্ণা ও বিউটি টিপস.