বৃহস্পতিবার, ২৬ নভেম্বর, ২০১৫

মচমচে মজাদার মুরালি

স্কুল-কলেজ বা রাস্তার ধারে ভ্যানে এবং বাজারে কিনতে পাওয়া যায় মচমচে মুরালি। ছোট বাচ্চাদের এগুলো খুবই পছন্দের। বড়রাও বেশ মজা করে খান মুখরোচক মুরালি। খেতে মজাদার বলে বাজারে খোলামেলা বিক্রি মুরালিতে ধুলাবালির কথা চিন্তাই করি না। নিজেরা খাচ্ছি আবার বাচ্চাদেরও তা কিনে দিচ্ছি। অথচ আপনিও পারেন স্বাস্থ্যকর উপায়ে মুখরোচক মুরালি তৈরি করতে। তাতে থাকবে না কোনো রকম স্বাস্থ্য ঝুঁকি। তাই চটপট শিখে নিতে পারেন মুরালি তৈরির সহজ রেসিপি।
Ranna Banna o beauty tips
মচমচে মজাদার মুরালি


যা যা লাগবে

ময়দা ২৫০ গ্রাম, মসুরের ডাল মিহি করে বাটা ১০০ গ্রাম, লবণ সামান্য, চিনি ও পানি পরিমাণমতো এবং ভাজার জন্য তেল।


যেভাবে করবেন

একটি পাত্রে ময়দা, লবণ এবং দুই টেবিল চামচ তেল দিন। এতে বাটা মসুর ডাল দিয়ে আবার ভালো করে মেখে একটি শক্ত ডো তৈরি করুন। পরিমাণমতো পানি ও চিনি দিয়ে সিরা তৈরি করে রাখতে হাবে আলাদা একটি পাত্রে। মেখে রাখা আটা থেকে রুটির মতো বেলে লম্বা লম্বা করে কেটে নিন। এরপর ডুবো তেলে মচমচে করে ভেজে সিরায় দিয়ে কিছুক্ষণ নেড়ে নামিয়ে আনতে হবে। ঠাণ্ডা হয়ে গেলে পরিবেশন করুন মচমচে মুরালি।

বুধবার, ২৫ নভেম্বর, ২০১৫

বসনিয়ান পরোটা

ranna banna o beauty tips
বসনিয়ান পরোটা
উপকরণ :
১. ২ কাপ ময়দা/ আটা,
২. ২ চা চামচ তেল,
৩. ১ চা চামচ চিনি,
৪. আধা কাপ দই,
৫. লবণ স্বাদমতো,
৬. ৩/৪ চা চামচ বেকিং পাউডার,
৭. তেল ভাজার জন্য।
 প্রণালি :
> প্রথমে ময়দা/আটা, বেকিং পাউডার, বেকিং সোডা, চিনি এবং লবণ একসাথে ভালো করে মিশিয়ে নিন। এরপর তেল দিয়ে একটু হাত দিয়ে ঝুর ঝুর করে মাখিয়ে নিন ময়দা।

> এরপর ময়দার মাঝে গর্ত করে এতে দই দিন এবং হাতে মেখে ডো তৈরি করে নিন ভালো করে। রুটি বেলার মতো করে নরম ডো তৈরি করবেন। যদি প্রয়োজন মনে করেন তাহলে আরও খানিকটা ময়দা নিতে পারেন কিংবা প্রয়োজনে সামান্য দুধ ব্যবহার করতে পারেন। পানি ব্যবহার করবেন না।

> এরপর ডো তৈরি করে একটি তেল মাখানো পাত্রে বা বক্সে ঢাকনা লাগিয়ে গরম স্থানে ২ ঘণ্টা রেখে দিন।

> ২ ঘণ্টা পর ডো থেকে অল্প করে নিয়ে গোল বল তৈরি করে রুটি বেলার মতো করে বেলে নিন। তবে সাধারণ রুটির চাইতে একটু মোটা করে বেলে নেবেন।

> ব্যস, এবারে পরোটা যেভাবে হালকা তেলে ভাজেন সেভাবেই ভেজে নিন প্রতিটি পরোটা। এবং মাংসের সাথে গরম গরম পরিবেশন করুন সুস্বাদু এই বসনিয়ান পরোটা।

রেসিপি : প্রিয়.কম

সোমবার, ২৩ নভেম্বর, ২০১৫

সুস্বাদু "ঢাকাই ভেলপুরি"

ranna banna o beauty tips
সুস্বাদু "ঢাকাই ভেলপুরি"
রাস্তাঘাটে সস্তা দরের ভেলপুরি আমরা সকলেই খেয়েছি। হোক অস্বাস্থ্যকর, কিন্তু এর স্বাদের কাছে হার মানে সবাই।  তবে একটু চেষ্টা করলেই কিন্তু মজাদার এই খাবারটি বাড়িতেই তৈরি করে ফেলতে পারবেন খুব সহজে। চলুন, আজ তাহলে জেনে নিই আতিয়া আমজাদের "ঢাকাই ভেলপুরি" তৈরির একটি পারফেক্ট রেসিপি।

পুরি তৈরির উপকরণ
সুজি ১ কাপ
ময়দা/আটা ১ কাপ
লবণ আধা চা চামচ বা স্বাদ মতো
পানি ১ কাপ বা পরিমাণ মতো
কালো জিরা ১ চিমটি (ইচ্ছা)
তেল ১ কাপ (ভাজার জন্য)

প্রণালি

    -ময়দা/আটা, সুজি , কালো জিরা ও লবণ মিশিয়ে একটু একটু করে পানি ঢেলে রুটি বানানোর মতো করে কাই বানাতে হবে এবং পাতলা ভেজা নরম কাপর দিয়ে কাইটা ৩০ মিনিট ঢেকে রাখুন।
    -এরপর আধা ইন্চি পুরু করে রুটি বানাতে হবে বড় করে। এবার বিস্কিট কাটার বা ছোট কোনো স্টিলের গ্লাসের সাহায্যে গোল গোল করে পুরি কেটে নিতে হবে অথবা সরাসরি পিরিতে পছন্দসই সাইজ মতো বেলেও নিতে পারেন।
    -কাঁটা চামচের সাহায্যে পুরিগুলো কয়েকটা ছিদ্র করে ফ্যানের নিচে ৩০ মিনিট শুকাতে দিন।
    -তেল গরম করে সোনালি করে ডুবে তেলে ভেজে নিন পুরিগুলো। তেল ঝরিয়ে টিস্যু পেপারের ওপর রাখুন এতে বাড়তি তেল সরে যাবে।

পুর তৈরীর উপকরণ
ডাবলী বুট  ১কাপ (সিদ্ধ করে নিতে হবে)
আলু ২/৩ টি(সিদ্ধ করে নিতে হবে)
লবণ আধা চা চামচ
বিট লবন আধা চা চামচ বা পরিমান মতো
কাঁচা মরিচ কুচি ১ টে চামচ
শুকনা মরিচ টেলে হাতে গুঁড়ো করে নিতে হবে ১-২ টি
ভাজা জিরা গুঁড়ো আধা চা চামচ
শশা কুচি আধা কাপ
পিঁয়াজ কুচি ২-৩ টে চামচ
ধনে পাতা কুচি ২ টে চামচ
লেবুর রস বা তেতুল গোলা পানি ১ চা চামচ

প্রণালি

    -আগে ডাল ও আলু ভালো করে মাখিয়ে পরে বাকি উপাদান মিশিয়ে নিন।
    -এবার পুরির উপর একটু একটু করে পুর সাজিয়ে পরিবেশন করুন।

শীতের আমেজ নিয়ে ভিন্ন স্বাদের "ক্রিম অফ টমেটো স্যুপ"

ranna banna o beauty tips
"ক্রিম অফ টমেটো স্যুপ"
সোয়েটার পরার মতো শীত এখনো আসেনি বটে, কিন্তু সন্ধ্যার দিকটায় হিমেল হাওয়ায় শরীরে কাঁটা দেয় বৈ কি। তখন কাঁপুনি দূর করতে চা-কফির কাপটাই সম্বল। কেমন হয় যদি এ সময়ে খাওয়া যায় আরও মজাদার কিছু? জেনে নিন এমন হালকা শীতের জন্য চমৎকার একটি স্যুপের রেসিপি। মাখন আর ক্রিমে ভরপুর এই স্যুপ ভেতর থেকে চাঙ্গা করে তুলবে আপনাকে। আধা ঘন্টা থেকে ৪০ মিনিটের মাঝে তৈরি হয়ে যাবে এই স্যুপ।
উপকরণ (২ জনকে পরিবেশনের জন্য)

    -   চার কাপ কুচি করা টমেটো
    -   একটা তেজপাতা
    -   তিনটি গোলমরিচ
    -   দেড় টেবিল চামচ মাখন
    -   এক টেবিল চামচ ময়দা
    -   সিকি কাপ টমেটো কেচাপ
    -   দুই চা চামচ চিনি
    -   লবণ ও গোলমরিচ গুঁড়ো স্বাদমতো
    -   দেড় টেবিল চামচ ফ্রেশ ক্রিম
    -   গার্নিশের জন্য দুই চা চামচ ফ্রেশ ক্রিম (ইচ্ছে হলে দিতে পারেন)
    -   সিকি কাপ ব্রেড ক্রুটন (ইচ্ছে হলে দিতে পারেন)

প্রণালী

১) একটা বড় পাত্রে পানি নিয়ে তাতে টমেটো কুচি দিন। এতে তেজপাতা এবং গোলমরিচ দিয়ে সেদ্ধ হতে দিন। মাঝে মাঝে নেড়ে দিন। ৮-১০ মিনিটে সেদ্ধ হয়ে আসবে টমেটো।

২) তেজপাতা ফেলে দিন। টমেটো ঠাণ্ডা হয়ে গেলে মিহি করে ব্লেন্ড করে নিন। এটাকে ছেঁকে নিয়ে আলাদা করে রাখুন।

৩) একটা নন স্টিক সসপ্যানে মাখন গলিয়ে নিন। এতে ময়দাটা দিয়ে মাঝারি আঁচে নেড়েচেড়ে সাঁতলে নিন এক মিনিট।

৪) এতে টমেটোর মিশ্রণ, এক কাপ পানি, টমেটো সস দিয়ে ভালো করে মিশিয়ে রান্না করুন এক মিনিট।

৫) চিনি, লবণ, গোলমরিচ গুঁড়ো এবং ফ্রেশ ক্রিম মিশিয়ে রান্না করুন ২ মিনিট। মাঝে মাঝে নাড়ুন। সবকিছু ভালোভাবে মিশে গেলে নামিয়ে নিন।

তৈরি হয়ে গেলো দারুণ ক্রিমি, মুখরোচক স্যুপটি। এবার একে পরিবেশন করতে পারেন ওপরে ফ্রেশ ক্রিম এবং ব্রেড ক্রুটন দিয়ে। টোস্ট করা পাউরুটি দিয়েও পরিবেশন করতে পারেন।

দোসার জন্য মজাদার "পুর" তৈরি করার দারুণ সহজ রেসিপি

ranna banna o beauty tips
দোসার জন্য মজাদার "পুর" তৈরি করার দারুণ সহজ রেসিপি
রেস্টুরেন্টে দোসা খেতে গিয়ে খেয়াল করে থাকবেন বোধহয়, সুন্দর করে রোল করা দোসার ভেতর থেকে উঁকি দিচ্ছে আলুর একটা তরকারি। এই খাবারটা দোসার সাথে খেতে দারুণ লাগে। আর এটা তৈরি করার কাজটা দোসা তৈরির মতো কঠিন নয় মোটেও! জেনে নিন খুব সহজে আলু দিয়ে দোসার এই পুর তৈরি করার রেসিপিটি। সাথে ভিডিও তো রইলোই।
উপকরণ

    -   ৫টা মাঝারি মাপের আলু, সেদ্ধ করে চামড়া ছাড়ানো
    -   ২ টেবিল চামচ তেল
    -   ১ চা চামচ সরিষা
    -   এক চা চামচ জিরা
    -   এক চিমটি হিং
    -   এক চা চামচ মাষকলাই ডাল
    -   ৪/৬টা কারি পাতা
    -   ৩টা কাঁচামরিচ, মাঝখানে ফাঁড়া
    -   ৩টা মাঝারি পিঁয়াজ, ফালি করা
    -   লবন স্বাদমতো
    -   ১ চা চামচ চিনি
    -   আধা চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
    -   ২ টেবিল চামচ ধনেপাতা কুচানো

প্রণালী

১) নন-স্টিক প্যানে তেল গরম করে নিন। এতে সরিষা দানা এবং জিরা দিয়ে দিন। সরিষাগুলো ফুটতে শুরু করলে এতে হিং এবং মাষকলাই দিয়ে দিন। মাষকলাইয়ের রঙ বাদামি হয়ে এলে এতে কারি পাতা, কাঁচামরিচ এবং পিঁয়াজ দিয়ে দিন। এর সাথে দিয়ে দিন এক চিমটি লবন এবং চিনি। ভালো করে মিশিয়ে ভাজুন যতক্ষণ না পিঁয়াজে সোনালি রঙ ধরে।

২) এই ফাঁকে আলুগুলোকে হালকা ভর্তা করে রাখুন।

৩) পিঁয়াজ সোনালি হয়ে এলে এতে আলু, হলুদ গুঁড়ো এবং ধনেপাতার অর্ধেকটা দিয়ে দিন। ভালো করে মেশান।

৪) ওপরে একটু পানি ছিটিয়ে মিশিয়ে ফেলুন। জ্বাল কমিয়ে ঢেকে রান্না করুন দুই থেকে তিন মিনিট।

তৈরি হয়ে গেলো দোসার সাথে পরিবেশনের জন্য আলুর পুর। ওপরে বাকি ধনেপাতা কুচি ছড়িয়ে দোসার সাথে পরিবেশন করে ফেলুন গরম গরম।

খুব সহজে ঘরে তৈরি করে ফেলুন দারুণ "পনির"

ranna banna o beauty tips
খুব সহজে ঘরে তৈরি করে ফেলুন দারুণ "পনির"
পনির বিভিন্ন খাবারে ব্যবহার করা হয়। পনির সমুচা, পনির টিক্কা, পালং পনির আরও কত মজাদার খাবারই না তৈরি করা যায় পনির দিয়ে। বাজার থেকে কেনা পনির স্বাস্থ্যকর নয়। আবার সব সময় বাজার থেকে পনির কিনে আনাও সম্ভব হয় না। তাই বাসায় তৈরি করে ফেলতে পারেন দোকানের মত পনির। খুব সহজে অল্প উপাদান দিয়ে বাসায় পনির তৈরি করে নিন।

উপকরণ:

৮ কাপ দুধ

১/৪ কাপ লেবুর রস

একটি পাতলা সুতির কাপড়

প্রণালী:

১। প্রথমে একটি প্যানে দুধ জ্বাল হতে দিন।

২। দুধ বলক আসলে চামচ দিয়ে দুধ নাড়তে থাকুন। যাতে দুধ প্যানের নিচে না লাগে।

৩। দুধ ঘন হয়ে আসলে এতে লেবুর রস দিয়ে দিন।

৪। লেবুর রস দিয়ে দুধ নাড়তে থাকুন।

৫। দুধ ছানা হয়ে গেলে নামিয়ে ফেলুন।

৬। এবার একটি পাতলা কাপড়ে দুধ ছেঁকে পানি আর ছানা আলাদা করে ফেলুন।

৭। এমনভাবে পানি ছেঁকে ফেলবেন যাতে ছানাতে একটুও পানি না থাকে।

৮। ছানা পানি শূন্য করার জন্য পনিরের কাপড়টির ওপর একটি পানি ভর্তি বাটি দিয়ে ৩০ মিনিট চাপা দিয়ে রাখুন।

৯। ৩০ মিনিট পর কাপড়টি খুলে পনিরটি বের করে নিন।

১০। এবার পনিরগুলো কেটে আপনার পছন্দ মত আকৃতি করে নিন।

টিপস

লেবুর রসের পরিবর্তে ভিনেগার ব্যবহার করতে পারেন।

রবিবার, ২২ নভেম্বর, ২০১৫

ব্ল্যাক ফরেস্ট কেক উইথ চকলেট মিরর গ্লেজ

ব্ল্যাক ফরেস্ট কেক উইথ চকলেট মিরর গ্লেজ
ব্ল্যাক ফরেস্ট কেকের উপকরণ :
১. ডিম ৩ টি,
২. চিনি ৬ টেবল চামচ (একটু ব্লেন্ড করে নিন),
৩. ময়দা ১/২ কাপ,
৪. বেকিং পাউডার ১ চা চামচ,
৫. কোকো পাউডার ২ টেবল চামচ,
৬. চেরী সিরাপ ১/২ কাপ (ব্রাশ করার জন্য)।

প্রণালি :
> ময়দা, বেকিং পাউডার ও কোকো পাউডার একসাথে চেলে পাশে রাখুন।

> এবার একটি বোলে ডিমের সাদা ভালোভাবে বিট করে ফোম করুন। ফোম হলে অল্প অল্প করে চিনি মেশান। সব চিনি মেশানো হলে ডিমের কুসুম একটি একটি করে মেশান।

> এবার বিটার বাদ দিয়ে রাবারের চামচ দিয়ে ময়দার মিশ্রণ এক টেবল চামচ করে করে হালকা হাতে মেশান।

> এখন এক পাউন্ডের কেকের প্যান মাখন বা তেল ব্রাশ করে উপরে ময়দা বা কোকো পাউডার ছিটিয়ে ১৫০ ডিগ্রী প্রিহিট ওভেনে ৪০ মিনিট বেক করুন, কেকের ভেতর কাঠি ঢুকিয়ে দেখে নিন কাঠিটি পরিষ্কার বের হয়ে আসে কি না।

> কেক হয়ে গেলে ঠান্ডা করে ফ্রিজে রাখুন চার -পাঁচ ঘন্টা. এরপর বের করে ধারালো ছুরি দিয়ে মাঝ বরাবর অথবা আড়াআড়ি তিন ভাগ করে কেটে নিন।

> আলাদা আলাদা প্লেটে রেখে চেরী সিরাপ দিয়ে ব্রাশ করে প্রতি লেয়ারে হুইপড ক্রিম অথবা বাটারক্রিম লাগিয়ে (ব্ল্যাক ফরেস্টে সাধারণত হুইপ ক্রিম লাগায়) একটির উপর একটি বসিয়ে দিন. এবার কেকের উপর চকলেট মিরর গ্লেজ ঢেলে পাশ থেকে চকলেট কুচি লাগিয়ে পরিবেশন করুন।

চকলেট মিরর গ্লেজ তৈরির উপকরণ :
১. জিলেটিন ১০ গ্রাম,
২. চিনি ৩/৪ কাপ ও এক টেবল চামচ,
৩. পানি আধা কাপের সামান্য কম,
৪. কোকো পাউডার উঁচু উঁচু আধা কাপ,
৫. হেভি ক্রিম ৬৫ গ্রাম,
৬. ডার্ক চকলেট ৫০ গ্রাম।

প্রণালি :
> একটি ছোট পাত্রে ১/৪ কাপ পানিতে জিলেটিন দশ মিনিট বা ব্যবহার করার আগ পর্যন্ত ভিজিয়ে রাখুন।

> পানি ও চিনি একসাথে মিলিয়ে জ্বাল দিন। এক থেকে দুই বলক উঠলে নামিয়ে দিন।

> এবার চকলেট (কুচি কুচি করে কেটে রাখুন প্রথমেই) গরম শিরার মধ্যে দিয়ে অনবরত নাড়তে থাকুন। গলে গেলে থামুন।

> এখন কোকো পাউডার ও ক্রিম দিয়ে নাড়তে থাকুন।

> এবার ভেজানো জিলেটিন দিয়ে নেড়ে ভালোভাবে মেশান।

> হ্যান্ড কফি ব্লেন্ডার বা সাধরণ ব্লেন্ডার দিয়ে ভালোভাবে ব্লেন্ড করে পরিষ্কার ছাঁকনি দিয়ে ছেঁকে আবার ব্লেন্ড করে আবার ছেঁকে নিন।

> এটা রুম টেম্পারেচারে এনে কেকের উপরে ঢেলে দিয়ে ফ্রিজে সারারাত রাখুন, পরিবেশনের আগ পর্যন্ত।

* টিপস :
> বাজারে যে হুইপ ক্রিম পাওয়া যায় সেগুলো প্যাকেটের নির্দেশ অনুযায়ী একবারে সব দুধ মেশাবেন না, অল্প অল্প করে মেশাবেন।


রেসিপি : সাদিয়া খান চৌধুরী, প্রিয়.কম

 

Copyright @ 2013 রান্না-বাণ্ণা ও বিউটি টিপস.