বুধবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০১৫

অত্যন্ত সুস্বাদ বীটের কোরমা

ranna banna o beauty tips
অত্যন্ত সুস্বাদ বীটের কোরমা
শরীরের জন্য দারুণ উপকারী একটি সবজি হলো বীট। বিশেষ করে যারা রক্তস্বল্পতায় ভোগেন তাদের জন্য বীট বেশ উপকারী। বীট দিয়ে সালাদ তৈরি করা যায় বটে, কিন্তু এর বাইরে বীটের রেসিপিগুলো বেশীরভাগ মানুষই জানেন না। আজ জেনে নিন বীটের দারুণ একটি রেসিপি। এই বীট কোর্মা অতিথি আপ্যায়নেও কাজে আসবে দারুণ।
উপকরণ

    -   ২৫০ গ্রাম বীটরুট কিউব করে কাটা
    -   ২৫০ গ্রাম আলু কিউব করে কাটা
    -   ৪টা লাল শুকনা মরিচ
    -   ৪টা সবুজ কাঁচামরিচ
    -   ১ টেবিল চামচ ধনে
    -   ১ চা চামচ জিরা
    -   আধা চা চামচ মৌরি
    -   ১০০ গ্রাম কাজুবাদাম
    -   ১ টেবিল চামচ পোস্তদানা
    -   ২টা লবঙ্গ
    -   ২ টুকরো দারুচিনি
    -   ১টা জায়ফল
    -   ২টা এলাচ
    -   আধা কাপ নারিকেল কোরানো
    -   আধা কাপ নারিকেলের দুধ
    -   ৩টা তেজপাতা
    -   ৬টা কারি পাতা
    -   ১ কাপ পিঁয়াজ কুচানো
    -   ১ টেবিল চামচ আদা রসুন বাটা
    -   সিকি চা চামচ হলুদ গুঁড়ো
    -   আধা কাপ টক দই
    -   ৩টা টমেটো
    -   আধা কাপ মটরশুঁটি
    -   ২ টেবিল চামচ মরিচ গুঁড়ো
    -   বেশ কিছুটা টাটকা ধনেপাতা
    -   এক চা চামচ লেবুর রস

প্রণালী

১) শুকনো কড়াইতে টেলে নিন ধনে, শুকনা মরিচ, জিরা, মৌরি, কাজুবাদাম, পোস্তদানা এবং গরম মশলার সব উপকরণ। এগুলোর সাথে কোরানো নারিকেল মিশিয়ে একসাথে বেটে নিন অথবা গ্রাইন্ড করে নিন।

২) কড়াইতে তেল গরম করে নিন। এতে তেজপাতা, কুচানো পিঁয়াজ, লবণ কারি পাতা, সবুজ মরিচ, আদা রসুন বাটা, হলুদ দিন। বিট এবং আলুর কিউব এতে দিয়ে রান্না করুন কিছুক্ষণ।

৩) এরপর মশলার পেস্ট দিয়ে দিন এতে। সাথে দিয়ে দিন দই, টমেটো, মরিচ গুঁড়ো, মটরশুঁটি। কিছুটা পানি দিয়ে সবকিছু মিশিয়ে নিন। ঢাকনা দিয়ে রান্না হতে দিন ২৫ মিনিট। এরপর নারিকেলের দুধ দিয়ে চুলো বন্ধ করে দিন। ওপরে দিয়ে দিন লেবুর রস এবং ধনেপাতা কুচি।

তৈরি হয়ে গেলো দারুণ মুখরোচক বিট কোর্মা। গরম গরম পরিবেশন করতে পারেন পরোটার সাথে।

মঙ্গলবার, ৮ ডিসেম্বর, ২০১৫

ক্রিস্পি সুইট পটেটো ফ্রাই

ranna banna o beauty tips
ক্রিস্পি সুইট পটেটো ফ্রাই
উপকরণ: মিষ্টি আলু ২টি। হলুদগুঁড়া আধা চা-চামচ। মরিচগুঁড়া আধা চা-চামচ। চালের গুঁড়া অথবা টেম্পুরা পাউডার ২,৩ টেবিল-চামচ। লবণ পরিমাণ মতো। তেল ভাজার জন্য পরিমাণ মতো।

পদ্ধতি: মিষ্টি আলু খুব ভালো করে ধুয়ে নিন। লম্বা করে আলুগুলো কেটে নিন। আবার ভালো করে ধুয়ে কিচেন পেপার কিংবা কোনো কাপড় দিয়ে দিয়ে ভালো করে মুছে পানি শুষে নিন।

হলুদ, মরিচ আর লবণ দিয়ে ভালো করে মাখিয়ে পাঁচ মিনিট রাখুন। চালের গুঁড়া দিয়ে মাখিয়ে নিন। ডুবো তেলে ভাজা যায় এই পরিমাণ তেল প্যানে দিয়ে ভালো করে গরম করুন।

গরম তেলের আঁচ কমিয়ে মিষ্টি আলুগুলো ভালো করে মচমচে করে ভেজে নিন। গরম গরম আলু ভাজা টমেটো সস অথবা মেওনেজ দিয়ে পরিবেশন করুন।

ডাল-বাঁধাকপি ভাজি

ranna banna o beauty tips
ডাল-বাঁধাকপি ভাজি
উপকরণ: বাঁধাকপি কুচি ১টির অর্ধেক। কাঁচাটমেটো ২টি। ডাল আধা কাপ। পেঁয়াজপাতা-কুচি ৪,৫টি। (না থাকলে, পেঁয়াজকুচি)। রসুন ছেঁচে নেওয়া আস্ত ১টি। হলুদগুঁড়া সামান্য। জিরাগুঁড়া ১ চা-চামচ। কালিজিরা দেড় চা-চামচ। শুকনামরিচ ২টি। তেজপাতা ২টি। কাঁচামরিচ ফালি ৮,১০টি। লবণ স্বাদ মতো। তেল পরিমাণ মতো।

পদ্ধতি: ডাল ধুয়ে ভিজিয়ে রাখুন। বাঁধাকপি একটু মোটা করে কুচি করে নিন। টমেটো পাতলা পাতলা করে টুকরা করে নিন।

প্যানে তেল গরম করে কালিজিরা, শুকনামরিচ ও তেজপাতা ফোঁড়ন দিয়ে রসুন ভাজুন। রসুন হালকা বাদামি হলে টমেটো ও বাঁধাকপি-কুচি দিন। গুঁড়ামসলা ও লবণ মিশিয়ে ঢাকনা দিয়ে রান্না করুন। বাঁধাকপি প্রায় সেদ্ধ হয়ে গেলে কাঁচামরিচ, পেঁয়াজ ও পানি ঝরানো ডাল মিশিয়ে দিন। ঢাকনা দেবেন না।

ডাল সিদ্ধ হওয়া পর্যন্ত নেড়ে-চেড়ে রান্না করুন। ডাল সিদ্ধ হবে তবে গলবে না। তেল ছেড়ে আসলে নামিয়ে ফেলুন। গরম ভাতের সঙ্গে পরিবেশন করুন।

চকলেট জেব্রা কেক

ranna banna o beauty tips
চকলেট জেব্রা কেক
উপকরণ: ময়দা ২ কাপ। বেইকিং পাউডার ২ চা-চামচ। গুঁড়াদুধ ১/৪ কাপ। কোকো পাউডার ২ টেবিল-চামচ। ডিম ৬টি। চিনিগুঁড়া আড়াই কাপ। তেল অথবা মাখন ২ কাপ। ভ্যানিলা এসেন্স ১ চা-চামচ।

পদ্ধতি: ময়দা ও বেইকিং পাউডার চালনি দিয়ে চেলে নিন। এই মিশ্রণে গুঁড়াদুধ মিশিয়ে, দুই ভাগ করুন। এক ভাগের সঙ্গে কোকো পাউডার মিশিয়ে নিন।

ওভেন ১৬০ ডিগ্রি সে তাপমাত্রায় প্রি-হিট হতে দিন।

ডিমের কুসুম ও সাদা অংশ আলাদা করে নিন। বড় একটি বাটিতে ডিমের সাদা অংশ নিয়ে বিটার দিয়ে বিট করে, ফোম করে নিন।

ফোমের সঙ্গে একে একে এসেন্স, চিনি, কুসুম, বাটার দিয়ে আবার বিট করুন। সব বিট করা হলে এই মিশ্রণও দুই ভাগ করে নিন। এক ভাগের সঙ্গে কোকো মেশানো ময়দার মিশ্রণ হাত দিয়ে মিশিয়ে নিন। অন্য ভাগের সঙ্গে কোকো ছাড়া ময়দার মিশ্রণ মেশান।

এবার কেকের মোল্ডে বাটার ব্রাশ করে প্রথমে একটু সাদা মিশ্রণ ঢালুন। সাদা মিশ্রণের উপরে একটু কোকোর মিশ্রণ ঢালুন। এইভাবে তিন-চার বার পুনরাবৃত্তি করুন।

মণ্ড ঢালা হলে প্রি-হিট করা ওভেনে ১৬০ ডিগ্রি তাপমাত্রায় ৪০ থেকে ৫০ মিনিট বেইক করে নিন। সময় শেষ হলে একটি কাঠি অথবা টুথপিক কেকের মাঝখানে ঢুকিয়ে দেখে নিন।

কাঠি পরিষ্কার বের হয়ে আসলে কেক হয়েছে, আর কাঠির গায়ে লেগে থাকলে ভাববেন, কেক হয়নি। সেক্ষেত্রে আরও পাঁচ থেকে ১০ মিনিট ওভেন চালু রাখুন।

হয়ে গেলে ঠাণ্ডা করে, পরিবেশন পাত্রে উপুর করে বের করে নিন। ছুরি দিয়ে টুকরা করে ক্রিম দিয়ে পরিবেশন করুন।

ঘরে করা যাবে স্টিম ফেসিয়াল

ranna banna o beauty tips
 স্টিম ফেসিয়াল
আয়নার সামনে গেলেই ত্বক নিয়ে ভাবনাটা বেড়ে যায় কয়েকগুন। তখন মনে হয়, নিজেকে সুন্দর দেখানোর জন্য কোমল, মসৃণ ত্বক অপরিহার্য। সে ত্বককে সুন্দর করতে আমাদের চেষ্টারও কমতি থাকে না। বিশেষ করে শীতের শুরুতে হঠাৎ আবহাওয়ার পরিবর্তনে ত্বকের সৌন্দর্য বজায় রাখতে দরকার ফেসিয়াল।

ফেসিয়ালের মধ্যে স্টিম ফেসিয়াল ত্বকের জন্য খুবই উপকারী। কেননা উত্তপ্ত বাষ্প রোমকূপকে প্রসারিত করে। ফলে ধুলো ময়লা ও অবাঞ্ছিত তৈলাক্ত পদার্থ আটকে থাকা সব ময়লা পরিষ্কার হয়ে যায়। গরম পানির ভাপ মুখে নিলে ত্বকের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। আসুন শিখে নেয়া যাক, ঘরে বসে স্টিম ফেসিয়াল করার সহজ নিয়ম-

- প্রথমে মাথার চুল পেছন দিকে আঁচড়ে বেঁধে নিতে হবে।

- একটা বড় গামলায় অর্ধেকটা ফুটন্ত গরম পানি নিন।

- একটা বড় তোয়ালে পিঠের দিক থেকে মাথার উপরে টেনে গামলা ঢেকে দিন যাতে বাষ্প বেরিয়ে যেতে না পারে। অনেকটা তাবুর মত করে তোয়ালে দিয়ে গামলার ওপর ঝুঁকে মাথা ঢেকে দিন।

- এসময় চোখ দুটো বন্ধ রাখতে হবে।

- মাঝে মাঝে তোয়ালে সরিয়ে প্রয়োজনীয় শ্বাস নেয়া যাবে। চামচ দিয়ে পানি নেড়ে নিলে বেশি করে বাষ্প উঠতে থাকবে। এভাবে ১০ মিনিট ভাপ নিতে হবে।

- পানিতে কিছু প্রাকৃতিক উপাদান মেশাতে পারেন। যেমন- ১ চামচ যোয়ান, ২টি লেবুর রস অথবা খোসা, ২ চামচ থেঁতো মৌরি। এগুলো আপনার ত্বকের যত্নে দারুণ ভূমিকা পালন করবে।

- ভাপ নেওয়া শেষ হলে ঠাণ্ডা পানির ঝাপটা দিয়ে মুখ ধুয়ে নিন। তারপর তোয়ালে দিয়ে ত্বক মুছে নিন।

- সব শেষে ময়েশ্চারাইজার ক্রিম মেখে নিন। হয়ে গেল স্টিম ফেসিয়াল।

লাল-সবুজে বিজয় সাজ

ranna banna o beauty tips
লাল-সবুজে বিজয় সাজ
অনেক ত্যাগের বিনিময়ে বাঙালির বিজয় যাত্রা শুর হয়েছিল ১৯৭১ এর ১৬ ডিসেম্বরে। দিনটি তাই প্রতিটি বাঙালি হৃদয়ে বিশেষভাবে জাগ্রত। উৎসব প্রিয় এ জাতি বিজয়ের আনন্দে সাজবে, এটাই স্বাভাবিক।

বিজয়ের মাস ডিসেম্বর আসতেই সবার মধ্যে শুরু হয়ে গেছে নানা তোড়জোড়। অন্যান্য আনুষ্ঠানিকতার সঙ্গে দিবসভিত্তিক সাজ-পোশাকের ব্যাপারটা আমাদের সংস্কৃতিতে জড়িয়ে আছে অনেক আগে থেকে। এবারও বিজয় দিবসে ফ্যাশন সচেতন মানুষের আয়োজনের কমতি নেই। মানুষের অঙ্গে জড়িয়ে থাকতে পারে আমাদের জাতীয় পতাকার লাল-সবুজ আবহ।

যেকোনো উৎসব মূলত তারুণ্য নির্ভর। বিজয় দিবসের প্রতি শ্রদ্ধা আর সবার চাহিদাকে প্রাধান্য দিয়ে দেশের নামকরা ফ্যাশন হাউজগুলো সেজেছে আপন উদ্যোগে। আপনার ইচ্ছার পূর্ণতা মেলাতে সে আয়োজনের জুড়ি নেই। তাদের নান্দনিক সৃষ্টিকর্মে আপনার ইচ্ছা পেতে পারে নতুন মাত্রা। বেছে নিতে পারেন পছন্দের পোশাক আর অনুষঙ্গ।

বিজয় দিবসের সকালে পরনের সব কিছুতেই থাকতে পারে লাল-সবুজের ছোঁয়া। মেয়েরা পরতে পারেন লাল-সবুজ শাড়ি। লাল পাড়ওয়ালা সবুজ শাড়ি কিম্বা সবুজ পাড়ের লাল শাড়ি বেশ মানিয়ে যায়। শাড়ি বাছাইয়ের ক্ষেত্রে সাধারণ হওয়ায় ভালো। তবে সময়টা শীতকাল হওয়ায় কাঁধে একটা লাল বা সবুজ শাল রাখতে পারেন। তাহলে দিনভর থাকবেন শীতের কষ্টমুক্ত।
ranna banna o beauty tips
লাল-সবুজে বিজয় সাজ
তরুণীদের অনেকে লাল সবুজ থ্রি-পিস পছন্দ করে। কেউ কেউ টপস বা ফতুয়াও বেছে নিতে পারেন। ফ্যাশন হাউজগুলোর আয়োজনে পাবেন প্রয়োজনের সবকিছু।

কপালে বড় লাল টিপে ভালো মানাবে যে কোনো তরুণীকেই। লাল লিপস্টিক ব্যবহার করা যেতে পারে। সঙ্গে সবুজ বা লাল রঙের মাথার ব্যান্ড। আর হাতে লাল সবুজ চুড়ি থাকা চাই-ই।

ছেলেরা সবুজ রঙের পাঞ্জাবি পরতে পারেন। আকাশি রঙের জিন্স কিংবা সাদা পাজামা মানিয়ে যাবে। সবুজ পাঞ্জাবিতে লালের উপস্থিতি আপনার সৌন্দর্যও বাড়িয়ে দেবে অনেক বেশি। পাঞ্জাবি ছাড়াও টি-শার্ট পরতে পারেন। বিজয় দিবসের থিম অবলম্বনে করা এসব টি-শার্ট আপনার স্মার্টনেস বাড়িয়ে দেবে শতগুণ।

মেয়ে শিশুদের লাল-সবুজ শাড়িতে অসাধারণ লাগে। ছেলে বাচ্চাদের সাজেও থাকতে পারে লাল সবুজ আবহ। পতাকার রঙে রাঙানো রিস্ট ব্যান্ড কিনে হাতে পরতে পারেন ছোট বড় সবাই। মাথায় পেঁচাতে পারেন পতাকার ছাপ দেয়া লম্বা কাপড়ের ব্যান্ড। চোয়ালে বা হাতে এঁকে নিতে পারেন বিজয় দিবসের নানা ট্যাটু। সবকিছুই যেনো হয় বিজয় দিবসকে মাথায় রেখে।






কেবল ডিম দিয়েই তৈরি করুন দারুণ মজার চাইনিজ খাবার "শেইং শেজুদান"

ranna banna o beauty tips
"শেইং শেজুদান"
বাড়িতে টমেটো ও ডিম আছে? তাতেই চলবে! এই দুটি উপাদান দিয়ে ঝটপট তৈরি করে ফেলতে পারেন ডিনারের জন্য একটি দারুণ ডিশ। রেসিপি দিচ্ছেন  শারমিন হক।

উপকরণ
- ডিম ৩ টি
- টমেটো ৩ টি (ডিম ও টমেটো সম পরিমাণ)
- স্প্রিং অনিয়ন
- ফুলকপি,ব্রকলি পাতলা করে কাটা  ( মূল চাইনিজ রেসিপিতে এটা দেয়া হয় না)
- কালো গোল মরিচ গুড়া
- লবণ
- তেল
- টমেটো সস (ঝাল পছন্দ করলে হট টমেটো সস দিতে পারেন।
- অয়েস্টার সস (না দিলেও সমস্যা নেই)

প্রস্তুত প্রনালি

    -ফ্রাই প্যানে অল্প তেল দিয়ে ফুলকপি, ব্রকলি দিয়ে কিছুক্ষণ ভেজে তাতে টমেটো,স্প্রিং অনিয়ন, লবণ, গোল মরিচ গুঁড়ো দিয়ে ৪/৫ মিনিট ভেজে নামিয়ে নিন।
    -এবার সামান্য লবণ ও গোলমরিচ গুঁড়ো দিয়ে ডিম গুলো ফেটে নিন। এমনভাবে ফেটাবেন যাতে ফেনা না হয়।
    -এবার প্যানে তেল দিন। তেল গরম হলে ডিম দিয়ে দিন। ২ মিনিট পর ডিমটা চামচ দিয়ে ভেঙ্গে দিয়ে ভেজে রাখা টমেটো সবজি দিয়ে দিন।
    -অয়েস্টার সস দিয়ে ভাল করে নেড়ে নামিয়ে নিন। এবার পছন্দমত গার্নিশি করে সাজিয়ে গরম গরম পরিবেশন করুন।

 

Copyright @ 2013 রান্না-বাণ্ণা ও বিউটি টিপস.